Monday, May 29, 2017

এটি ভিনদেশী কোনো প্রদেশের চিত্র নয়,!

ময়মনসিংহ মহিলা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের সামনে এরকম একটি অশালিন,অশ্লিল (উলঙ্গ)নারী ভাস্কর্য...!
৯০% মুসলিম দেশে এটি কিশের ইশারা দিচ্ছে ---------!!!!
প্রতিবাদ করার ভাষা খুঁজে পাই না।

কোমলমতি,নতুন প্রজন্ম ছাত্র-ছাত্রীদের যারা শেখাবে, তাদের শিক্ষাঙ্গনের অবস্থা এরকম হলে এদেশের স্কুল কলেজে ছেলে মেয়েদের কি শিক্ষা দেয়া হয়..?

হে সুশীল সমাজ জবাব চাই,,
এটি সংস্কৃতির আদব,কায়দা,ভদ্রতা,শালিনতা নাকি...
বেহায়াপনা অশ্লিল অশালিনতা, কু-শিক্ষা....???
বটতলার সংস্কৃতজ্ঞ ব্যক্তিরা আজ কোথায়? এটাই কি বাংলার সংস্কৃতি?
হে প্রগতিকামী নারী সমাজ,,
এটি কি নারীর অধিকার? এটা কি সংস্কৃতির নামে নারীকে অসম্মান করা নয়? মাথামোটা সংস্কৃতির কারনেই আজ নারীকে বিজ্ঞাপন হিসেবে সৃষ্টির প্রয়াস করা হচ্ছে।

হে প্রগতিশীল নারী কমিশন জবাব চাই
এগুলো দেখার পরেও আমরা কিভাবে ভাবব আমাদের আদরের ছোট ভাই,বোন স্কুল কলেজে প্রকৃত সু শিক্ষা পায়...

পৌত্তলিকমনা সংস্কৃতির কারনে আজ প্রকৃত সংস্কৃতি ধ্বংসের পথে। হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি কখনো মুসলিম সংস্কৃতি হতে পারে না। নারীর সৌন্দর্য পবিত্র।এটি বাজারে বিক্রির পুণ্য নয়। নারীকে অপমান করার, এর থেকে চরম অপমান দ্বিতীয়টি নেই।তবুুও হে মুসলিম নারী তুমি প্রতিবাদি হবে না?
আজ তোমাকে নিমর্মভাবে ধর্ষণ করা হচ্ছে। ইসলাম নারীকে যে পবিত্র সম্মান দিলো, সেই নারীর সম্মান আজ পৌত্তলিক সংস্কৃতির কার্পেটের নিচে আবদ্ধ হচ্ছে।

সর্বশেষ একটি কথা না বললেই নয় আর তা হলো হাইকোর্ট প্রাঙ্গনে তরবারি হাতে দণ্ডায়মান দেবীটি যদি হয় ন্যায়ের প্রতীক। তাহলে ময়মনসিংহ টিচার্স ট্রেনিং মহিলা কলেজের সামনে এই ভাস্কর্যটিকে যৌনতার প্রতীক বলাটা কি ভুল হবে?
#প্রশ্নটি_আপনার_নিকট_রইল


শেয়ার করুন

0 Comments:

একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!