গুনিয়াতুত তালেবীন কিতাবের রেফারেন্স আরো আছে।
আচ্ছা আরেকটা বিষয় হয়তো আপনারা ঐ কিতাবে দেখেননি। আর দেখে থাকলে তা বলবেন না কারণ সেটা আপনাদের উপর বোমা ফেলার মত। একারণে অর্ধেকটা প্রকাশ করে বাকিটা আড়ালেই থাকে। কিন্তু সত্য তো কোনদিন গোপন থাকতে পারেনা, প্রকাশ পাবেই।
আসুন দেখি সেই কিতাবেই আহলে হাদীস সম্পর্কে কি বলা আছে।
ইবলিসের বংশধর!
হযরত শায়েখ রহঃ বলেনঃ লোকেরা দেখল যে, রাসূল সাঃ এর কপালে ঘাম মুক্তার মত চকচক করছিল। আর তিনি অভিশাপ দিলেন। হযরত আলী রাঃ বললেন, হযরত! আমার পিতা-মাতা আপনার উপর কুরবান হোক! আপনি কাকে ধমকাচ্ছেন?
রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন, দুশমন ইবলীশ খবীশ তার শ্বাস তার পশ্চাদ্দেশ দিয়ে প্রবিষ্ট করিয়েছে। আর সাতটি ডিম পেড়েছে। ফলে তার সাতটি বাচ্চা হয়েছে। যাদের আদম সন্তানকে গোমরাহ করার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তাদের মাঝে শয়তানের যে সন্তান দ্বিতীয় ডিম দ্বারা জন্ম নিয়েছে, তার নাম হল “হাদীস”। তাকে নামাযীদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। {গুনিয়াতুত তালেবীন-১/৮৮}
এবার একটু চিন্তা করে দেখি! আসুন! খুজে বের করি কারা সারা জীবনের একটাই উদ্দেশ্য তথা নামাযীদের মনে ওয়াসওয়াসা ঢুকানোর পায়তারা নিয়ে কাজ করে বেড়ায়? নামাযীদের পেরেশান করে রাখে যে, তোমাদের নামায ভুল। তোমাদের নামায হয় না। তোমাদের নামায মুহাম্মদী নামায না হানাফী নামায ইত্যাদি ইত্যাদি। এ সকল লোকেরা এ “হাদীস” এর সাথেই সম্পর্ক রাখে। বরঞ্চ ওরাতো হাদীসেরই আহল বলে প্রচার করে থাকে। আল্লাহ তাআলা আমাদের এসব কথিত “আহলে হাদীস” এর ওয়াসওয়াসা থেকে হিফাযত করুন।
(নোট: এই তথ্যটির নথি তলব করতে মন চাইলে আহলে হক মিডিয়ায় যোগাযোগ করুন)
ভাইয়েরা সময় ফুরিয়ে যাইনি, ফিরে আসার পথ খোলা, বুকে জড়িয় নিবে সবাই ভাইয়ে ভাইয়ে, মিষ্টিমুখও হবে ইনশাআল্লাহ।
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!