(১) উপুর হয়ে বুকের উপরে ভর দিয়ে
শোয়া নিষিদ্ধ,কারণ এইভাবে শয়তান শোয়। সহীহ বুখারী।
শোয়া নিষিদ্ধ,কারণ এইভাবে শয়তান শোয়। সহীহ বুখারী।
(২) বাম হাতে খাওয়া বা পান করা
নিষিদ্ধ,কারণ বাঁ হাতে শয়তান খায়। রিয়াদুস সালেহীন।
নিষিদ্ধ,কারণ বাঁ হাতে শয়তান খায়। রিয়াদুস সালেহীন।
(৩) পশুর হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা
নিষিদ্ধ,কারণ আল্লাহর নাম নিয়ে জবাই করা প্রাণীর হাড়গুলো যা মানুষেরা ফেলে দেয়, তা মুসলিম জিনদের খাবার। সহীহ বুখারী।
নিষিদ্ধ,কারণ আল্লাহর নাম নিয়ে জবাই করা প্রাণীর হাড়গুলো যা মানুষেরা ফেলে দেয়, তা মুসলিম জিনদের খাবার। সহীহ বুখারী।
(৪) সন্ধ্যা সময় বাচ্চাদের বাইরে বের
হতে দিতে রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন এবং ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে বলেছেন, কারণ তখন জিনেরা বাইরে বের হয়।
হতে দিতে রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন এবং ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে বলেছেন, কারণ তখন জিনেরা বাইরে বের হয়।
(৫) আযান দিলে শয়তান জিনেরা বায়ু ছাড়তে ছাড়তে লোকালয় থেকে পলায়ন করে। আর কুকুর ও গাধা শয়তান জিনদেরকে দেখতে পেলে চিৎকার করে। একারণে, অনেক
সময় ইশা বা ফযরের আযান দিলে কুকুরেরা চিৎকার চেচামেচি শুরু করে। কারণ তখন কুকুরেরা আযান শুনে পলায়নরত শয়তান জিনদের দেখতে পায়। উল্লেখ্য, রাতের বেলা কুকুর ও গাধার ডাক শুনলে "আউযুবিল্লাহি....রাজীম" এই দুয়া পড়ে শয়তান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আল্লাহ্র কাছে আশ্রয় চাইতে হয়। সহীহ বুখারী, হিসনুল মুসলিম।
সময় ইশা বা ফযরের আযান দিলে কুকুরেরা চিৎকার চেচামেচি শুরু করে। কারণ তখন কুকুরেরা আযান শুনে পলায়নরত শয়তান জিনদের দেখতে পায়। উল্লেখ্য, রাতের বেলা কুকুর ও গাধার ডাক শুনলে "আউযুবিল্লাহি....রাজীম" এই দুয়া পড়ে শয়তান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আল্লাহ্র কাছে আশ্রয় চাইতে হয়। সহীহ বুখারী, হিসনুল মুসলিম।
(৬) মোরগ আল্লাহর রহমতের
ফেরেশতাদেরকে দেখতে পায়, একারণে মোরগের ডাক শুনে "আল্লাহুম্মা ইন্নি আস-আসুকা মিং ফাযলিকা" এই দুয়া পড়ে আল্লাহর
অনুগ্রহ চাইতে হয়। হিসনুল মুসলিম।
ফেরেশতাদেরকে দেখতে পায়, একারণে মোরগের ডাক শুনে "আল্লাহুম্মা ইন্নি আস-আসুকা মিং ফাযলিকা" এই দুয়া পড়ে আল্লাহর
অনুগ্রহ চাইতে হয়। হিসনুল মুসলিম।
(৭) গোসলখানায় প্রসাব করা যাবে
না। আল হাদিস (ইবনে মাজাহঃ
৩০৪)
না। আল হাদিস (ইবনে মাজাহঃ
৩০৪)
(৮) কেবলামুখি বা তার উল্টো হয়ে
প্রসাব, পায়খানা করা যাবে না। (সহিহ বুখারিঃ ৩৯৫)
প্রসাব, পায়খানা করা যাবে না। (সহিহ বুখারিঃ ৩৯৫)
(৯) গুলি বা তীরের নিশানা প্রশিহ্মণের জন্য প্রাণী ব্যবহার করা যাবে না।।(মুসলিমঃ ৫১৬৭)
(১০) ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুশরিক
কাউকে বিয়ে করা যাবে না।(আল কোরআন।)
কাউকে বিয়ে করা যাবে না।(আল কোরআন।)
(১১) স্বামী ব্যাতিত অন্য কারোর
জন্য সাজা হারাম।( আল কোরআন,
(আহজাবঃ ৩৩)
জন্য সাজা হারাম।( আল কোরআন,
(আহজাবঃ ৩৩)
(১২) মুর্তি কেনা, বেঁচা, পাহারা দেওয়া হারাম।(আল কোরআন (মাইদাহঃ
৯০, ইবরাহীমঃ ৩৫)
৯০, ইবরাহীমঃ ৩৫)
(১৩) কারো মুখমণ্ডলে আঘাত
করা যাবে না।।
________ মুসলিমঃ ৬৮২১
করা যাবে না।।
________ মুসলিমঃ ৬৮২১
(১৪) কাপড় পরিধাণ থাকা সত্তেও
কারো গোপন অঙ্গের জায়গার
দিকে দৃষ্টিপাত করা যাবে না।।
________ মুসলিম ৭৯৪
কারো গোপন অঙ্গের জায়গার
দিকে দৃষ্টিপাত করা যাবে না।।
________ মুসলিম ৭৯৪
(১৫) আল্লাহ ব্যাতিত কারো নামে
কসম করা যাবে না। বাপ দাদার নাম,
কারো হায়াত, মসজিদ বা কোরআন এর নামে কসম করা, মাথায় নিয়ে
সত্যতা প্রকাশ করা যাবে না।(আবু দাউদ৩২৫০ নাসায়ীঃ ৩৭৭৮।)
কসম করা যাবে না। বাপ দাদার নাম,
কারো হায়াত, মসজিদ বা কোরআন এর নামে কসম করা, মাথায় নিয়ে
সত্যতা প্রকাশ করা যাবে না।(আবু দাউদ৩২৫০ নাসায়ীঃ ৩৭৭৮।)
(১৬) কোন প্রাণীকে আগুনে পুড়িয়ে
মারা যাবে না।( আবু দাউদ ২৬৭৭)
মারা যাবে না।( আবু দাউদ ২৬৭৭)
(১৭) হাশরের দিন শেষ বিচারের পরে
আল্লাহ জান্নাতীদেরকে জান্নাতে দেবেন আর, জাহান্নামীদেরকে জাহান্নামে দেবেন। তখন আল্লাহ জান্নাতী ও জাহান্নামীদেরকে ডাক দিয়ে বলবেন, তোমরা এই দিকে দেখো।
তখন জান্নাত ও জাহান্নামের
মাঝখানে একটা সাদা দুম্বাকে দেখিয়ে আল্লাহ বলবেন, এই দুম্বাটা হচ্ছে মরণ। তখন সেই দুম্বাকে জবাই করে ফেলা হবে।
এইভাবে দুম্বারূপী মরণকে জবাই করে আল্লাহ মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলবেন। তখন তিনি বলবেন, আজকের পর থেকে আর কোন মরণ থাকবেনা। সুতরাং, যারা জান্নাতে
যাবে তারা চিরকাল জান্নাতে আনন্দ-
উল্লাসের মাঝে থাকবে। আর যারা
জাহান্নামে যাবে তারা চিরকাল আযাব-গজব আর দুঃখ-কষ্টের মাঝে থাকবে। দুম্বারূপী মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলার এই ঘোষণার কারণে জান্নাতীরা আরো বেশি আনন্দিত
হবে, কারণ তাদের আনন্দের জীবন
কখনো শেষ হবেনা। আর এই ঘোষণা
জাহান্নামীদের জন্যে আরো বড় বিপদ
ও দুঃখ নিয়ে আসবে। কারণ জাহান্নামে যতই আগুনে পুড়ুক বা যতই যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি ভোগ করুক, তার ফলে কোনদিন তারা মরবেনা। অনন্তকাল কঠিন শাস্তি ভোগ করতে থাকবে। সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম।
আল্লাহ জান্নাতীদেরকে জান্নাতে দেবেন আর, জাহান্নামীদেরকে জাহান্নামে দেবেন। তখন আল্লাহ জান্নাতী ও জাহান্নামীদেরকে ডাক দিয়ে বলবেন, তোমরা এই দিকে দেখো।
তখন জান্নাত ও জাহান্নামের
মাঝখানে একটা সাদা দুম্বাকে দেখিয়ে আল্লাহ বলবেন, এই দুম্বাটা হচ্ছে মরণ। তখন সেই দুম্বাকে জবাই করে ফেলা হবে।
এইভাবে দুম্বারূপী মরণকে জবাই করে আল্লাহ মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলবেন। তখন তিনি বলবেন, আজকের পর থেকে আর কোন মরণ থাকবেনা। সুতরাং, যারা জান্নাতে
যাবে তারা চিরকাল জান্নাতে আনন্দ-
উল্লাসের মাঝে থাকবে। আর যারা
জাহান্নামে যাবে তারা চিরকাল আযাব-গজব আর দুঃখ-কষ্টের মাঝে থাকবে। দুম্বারূপী মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলার এই ঘোষণার কারণে জান্নাতীরা আরো বেশি আনন্দিত
হবে, কারণ তাদের আনন্দের জীবন
কখনো শেষ হবেনা। আর এই ঘোষণা
জাহান্নামীদের জন্যে আরো বড় বিপদ
ও দুঃখ নিয়ে আসবে। কারণ জাহান্নামে যতই আগুনে পুড়ুক বা যতই যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি ভোগ করুক, তার ফলে কোনদিন তারা মরবেনা। অনন্তকাল কঠিন শাস্তি ভোগ করতে থাকবে। সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম।
হে আল্লাহ! আমাদেরকে উপরোক্ত
কাজগুলো থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন।। আমীন
কাজগুলো থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন।। আমীন
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!