কুফফাররা অনেক চিন্তা ভাবনা করে দেখলো যে, শুধু অস্ত্র দিয়ে মুসলিমদের হত্যা করে পরাজিত করা সম্ভব নয় কেননা মুসলিমরা তো আল্লাহর পথে শহীদ হওয়াকেই তাঁদের চূড়ান্ত সফলতা মনে করে। তাছাড়া যাদের একমাত্র লক্ষই হচ্ছে আল্লাহর পথে শহীদ হওয়া আপনি তাঁদেরকে কিভাবে থামাবেন?? তাই কুফফাররা চিন্তা করলো মুসলিম যুবকদের নৈতিকভাবে ধ্বংস করে দিতে হবে কেননা নৈতিকতাই হচ্ছে মুসলিম যুবকদের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। এ অস্ত্রের জোরেই তারা আল্লাহর পথে কুফফারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। তাই তারা প্রথমে মুসলিম দেশগুলোতে বিবাহের উপর একটি নির্দিষ্ট সময় সীমা বেধে দিলো যে, এর আগে বিয়ে করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ যদিও একটি ছেলে এবং মেয়ে এই নির্দিষ্ট সময় সীমার অনেক আগেই বিবাহের উপযুক্ত হয়। সেই সাথে তারা এমন শিক্ষা ব্যবস্থাও চালু করলো যে, এই শিক্ষা ব্যবস্থায় একটা ছেলে চাইলেও ২৮-৩০ বছরের আগে উপার্জনক্ষম হতে পারবেনা। যদিও একটা ছেলে ১৫ বছর বয়সেই যৌবনপ্রাপ্ত হয়। তাহলে একটি ছেলে যৌবনপ্রাপ্ত হওয়ার পরের ১৫ টি বছর কিভাবে পাড়ি দিবে?? এই জন্যে কুফফাররা ব্যাপকহারে পর্ণ ছবি ছড়িলে দিলো, বিবাহপূর্ব প্রেম ভালবাসাকে ছড়িয়ে দিলো। যুবকদের-যুবতীদেরকে একটা মেসেজ দিলো যে, “এই নাও পর্ণ ছবি। এগুলো দেখো। এগুলো দেখে উত্তেজিত হও। উত্তেজিত তো হয়েছো কিন্তু এখন কি করবে?? বিয়ে তো করতে পারবেনা। তাহলে প্রেম করো, প্রেম করে প্রেমিকার সাথে সেক্স করো, যৌবনের চাহিদা মেটাও। আর যে যুবক প্রেম করবে, পর্ণ দেখবে, প্রেমিকার সাথে অবৈধ সেক্স করবে সেই যুবক কি কখনো আল্লাহর রাস্তায় কুফফারদের বিরুদ্ধে জিহাদ করার কথা চিন্তা করবে?? কন্মিশকালেও না। এভাবেই কুফফাররা মুসলিম যুবকদেরকে ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে, আমাদের যুবকদের জীবনী শক্তিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। আসুন কুফফারদের এই গভীর চক্রান্তকে ধ্বংস করে দেই!
Saturday, March 11, 2017
সম্পর্কিত আরও পড়ুন
"বাংলাদেশে" একটা ছেলে ফিজিক্যালি, সেক্সুয়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই। মেয়েরা ১৫ এর আগেই।সেখানে আমরা মেয়ে
চার ধরনের মেয়ে বিয়ে করলে সংসারে সুখ হবে নাচার ধরনের মেয়েকে বিবাহ করো না!হযরত ইমাম গাজ্জালী (রহঃ) বলেন, চার ধরনের মেয়ে বিয়ে করলে সংসারে সুখ
আমি মেয়ে হয়ে লিখলাম,কাকে বিয়ে করবেন?শতকরা ৫০ জন মেয়ে খুঁজে পাওয়াযাবে না, যারা বাসর রাত্রে স্বামীর বুকে হাত রেখে এই কথাটি স্বামীকে সত্
মাত্র ১০ টাকায় বিয়ে দেবো? আমাদের মেয়ে কি এত শস্তা?কাজী সাহেবের নিজের কানকে বিশ্বাস হচ্ছে না।বিয়ে পড়াচ্ছেন আজ ১৪ বছর ধরে- এমন অদ্ভুত কথা কখনো শোনেন
বিয়ের কথা পাকাপাকির পর আংটি পরিয়ে রাখা৷শুধু আংটি পরানোর
শালীনতা ও লজ্জাশীলতাকে ইসলাম এমন গুরুত্ব প্রধান করেছে যার তুলনা অন্য কোন ধর্ম ও সভ্যতায় খুঁজে পাওয়া যাবে নাহায়া ও লজ্জাশীলত
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!