"পীর"শব্দটা শুনার আগেই উনারা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেন। অবস্থা এমন যে ছুতরা পাতা লাগিয়ে দিয়েছে কেউ। ছাগলের মত তিড়ি বিড়িং শুরু করে যা মুখে আসে তাই বলে দেয়।
হকপন্থী পীরের নামই শুনতে পারেনা সেখানে ভন্ডদের বেলায় তো কথাই নেই, ভন্ডদের বিরুদ্ধে আমরাও একইভাবে কঠোরই আছি। বিভাজনটা করতে চাইনি, উনাদের কারনেই করতে হলো।
মূল কথায় আসি, ভূমিকা শেষ। "আহলে হাদীস" নামটি নতুন বলে প্রমাণিত। আহলুল হাদীস বিষয়টি ভিন্নতর। আর যদিও আহলে হাদীস বলতে চাই কেউ তবে তাকে সেই যোগ্যতা অর্জন করার পর এই লকব লাগাতে হবে। যদু, মদু, পদুরা সেই লকবের পর্যায়ে পড়েনা।
"আহলে হাদীস" নামটি পূর্ব যামানার সালফে সালেহীনের যুগেও ছিল এইটা প্রমাণের জন্য অবশেষে পীরের দেয়া তথ্যকেই শেষ সম্বল হিসেবে উপস্থাপন করলো নির্লজ্জের মত। সারাদিন পীরদের গালমন্দ করেও নিজেদের নাম টিকিয়ে রাখতে পীরের দিকেই ফিরে গেল। তারা বড়পীর নামে খ্যাত আব্দুল কাদির জিলানী (রহঃ)-র হাওয়ালা দেয় যে গুনিয়াতুত তালেবীন কিতাবে ”আহলে হাদীস” নামটি আছে।
তো পীরের হাওয়ালা নিলেন যে, লজ্জা হইলো না এতটুকু?
ভাইয়েরা সময় ফুরিয়ে যাইনি, ফিরে আসার পথ খোলা, বুকে জড়িয় নিবে সবাই ভাইয়ে ভাইয়ে, মিষ্টিমুখও হবে ইনশাআল্লাহ।
নোট: এই টপিকের পর্বগুলো সবাই পড়ে মনে রাখবেন। শেষ অবধি বর্তমান ফেরকায়ে ”আহলে হাদীস” কোথায় গিয়ে ঠেকে “গুনিয়াতুত তালেবীন” কিতাবই প্রমাণ করে দিবে ইনশাআল্লাহ। সব একবারে দিলে পড়া হবেনা। একটা করে প্রতিদিন পর্ব আপলোড হবে ইনশাআল্লাহ।
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!