খতমে নবুয়ত নামক ম্যাগজিনের ১৮০তম সংখ্যায় একটি লেখা
প্রকাশিত হয়েছে ৷ এতে বলা হয়েছে এক রমজান মাসে এক মা ইফতারি
তৈরি করছিল ৷ মা মেয়েকে বলল তুমি রান্না ঘরে আসো বাসায় মেহমান
আসবে আমাদের এখানে ইফতার করবে তুমিও আসো ইফতারি তৈরির
কাজে আমাকে সাহায্য কর ৷ মেয়ে টেলিভিশন দেখছিল ৷ সে মাকে বলল
টেলিভিশনে একটি বিশেষ প্রোগ্রাম দেখাচ্ছে | এটি দেখার পর তোমাকে
সাহায্য করবো ৷ মা বললেন ইফতারের সময় হতে বেশি বাকি নেই তুমি
টেলিভিশন দেখা ছাড় ৷ আমার সঙ্গে রান্না ঘরে আস ৷ মেয়ে মায়ের কথা
শুনল না ৷ ছোট টেলিভিশন সেট তুলে নিয়ে বাসার দোতালায় চলে গেল এবং
ভেতর্ন থেকে দরোজা বন্ধ করে টেলিভিশন দেখতে লাগলো ৷
মাগরিবের আযান দেয়া হলো ৷ বাসায় মেহমানরা এসে পড়েছে মা
মেয়েকে ডাকার জন্য তাড়াতাড়ি দোতলায় গেলেন৷ দেখলেন দরোজা ভেতর
থেকে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ৷ মা অনেক ডাকাডাকি করলেন কিন্তু মেয়ে
সাড়া দিলো না৷ ভয় পেয়ে নিচে এসে তিনি স্বামী এবং সন্তানদের
জানালেন ৷ তারা গিয়ে ডেকে সাড়া শব্দ না পেয়ে দরোজা ভেঙ্গে ভেতরে
প্রবেশ করলো ৷ তারা দেখলো টেলিভিশন সেটের সামনে মেয়েটি উপুড় হয়ে
পড়ে আছে তার দেহে প্রাণ নেই ৷ সে মরে গেছে ৷ তাড়াতাড়ি কোন রকমে
ইফতার করে মেয়ের পিতা এবং ভাইয়েরা তার লাশ নিচে নামিয়ে আনার
জন্য চেষ্টা করলো ৷ কিন্তু লাশ এতো ভারি হয়ে গেছে যে নাড়ানো যাচ্ছিল
না৷ একজন লোক টেলিভিশন সেট উপরে উঠালো ! এতে মৃত মেয়ের দেহ
হালকা হয়ে এলো ৷ টেলিভিশন সেটসহ তাকে নিচে নামিয়ে আনা হলো এবং
গোসল দেয়া হলো ৷ গোসল দেয়ার সময়েও টেলিভিশন সেট ছিল সামনে ৷
গোসলের পর লাশ খাটিয়া রাখা হলো ৷ জানাযার নামায আদায় করা হলো ;
কিন্তু বেশ কয়েকজন চেষ্টা করেও খাটিয়া তুলতে পারল না৷ অবশেষে
একজন টেলিভিশন সেট ধরে থাকলো অন্যরা খাটিয়া তোলার চেষ্টায় সফল
হলো ৷ টেলিভিশন সেটসব লাশ কবরস্থানে নেয়া হলো ৷ লাশ কবরে
নামানোর জন্য কিছুতেই খাটিয়া থেকে উঠানো যাচ্ছিল না ৷ কিন্তু টেলিভিশন
প্রকাশিত হয়েছে ৷ এতে বলা হয়েছে এক রমজান মাসে এক মা ইফতারি
তৈরি করছিল ৷ মা মেয়েকে বলল তুমি রান্না ঘরে আসো বাসায় মেহমান
আসবে আমাদের এখানে ইফতার করবে তুমিও আসো ইফতারি তৈরির
কাজে আমাকে সাহায্য কর ৷ মেয়ে টেলিভিশন দেখছিল ৷ সে মাকে বলল
টেলিভিশনে একটি বিশেষ প্রোগ্রাম দেখাচ্ছে | এটি দেখার পর তোমাকে
সাহায্য করবো ৷ মা বললেন ইফতারের সময় হতে বেশি বাকি নেই তুমি
টেলিভিশন দেখা ছাড় ৷ আমার সঙ্গে রান্না ঘরে আস ৷ মেয়ে মায়ের কথা
শুনল না ৷ ছোট টেলিভিশন সেট তুলে নিয়ে বাসার দোতালায় চলে গেল এবং
ভেতর্ন থেকে দরোজা বন্ধ করে টেলিভিশন দেখতে লাগলো ৷
মাগরিবের আযান দেয়া হলো ৷ বাসায় মেহমানরা এসে পড়েছে মা
মেয়েকে ডাকার জন্য তাড়াতাড়ি দোতলায় গেলেন৷ দেখলেন দরোজা ভেতর
থেকে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ৷ মা অনেক ডাকাডাকি করলেন কিন্তু মেয়ে
সাড়া দিলো না৷ ভয় পেয়ে নিচে এসে তিনি স্বামী এবং সন্তানদের
জানালেন ৷ তারা গিয়ে ডেকে সাড়া শব্দ না পেয়ে দরোজা ভেঙ্গে ভেতরে
প্রবেশ করলো ৷ তারা দেখলো টেলিভিশন সেটের সামনে মেয়েটি উপুড় হয়ে
পড়ে আছে তার দেহে প্রাণ নেই ৷ সে মরে গেছে ৷ তাড়াতাড়ি কোন রকমে
ইফতার করে মেয়ের পিতা এবং ভাইয়েরা তার লাশ নিচে নামিয়ে আনার
জন্য চেষ্টা করলো ৷ কিন্তু লাশ এতো ভারি হয়ে গেছে যে নাড়ানো যাচ্ছিল
না৷ একজন লোক টেলিভিশন সেট উপরে উঠালো ! এতে মৃত মেয়ের দেহ
হালকা হয়ে এলো ৷ টেলিভিশন সেটসহ তাকে নিচে নামিয়ে আনা হলো এবং
গোসল দেয়া হলো ৷ গোসল দেয়ার সময়েও টেলিভিশন সেট ছিল সামনে ৷
গোসলের পর লাশ খাটিয়া রাখা হলো ৷ জানাযার নামায আদায় করা হলো ;
কিন্তু বেশ কয়েকজন চেষ্টা করেও খাটিয়া তুলতে পারল না৷ অবশেষে
একজন টেলিভিশন সেট ধরে থাকলো অন্যরা খাটিয়া তোলার চেষ্টায় সফল
হলো ৷ টেলিভিশন সেটসব লাশ কবরস্থানে নেয়া হলো ৷ লাশ কবরে
নামানোর জন্য কিছুতেই খাটিয়া থেকে উঠানো যাচ্ছিল না ৷ কিন্তু টেলিভিশন
সেট যখন কবরে নামানো হলো তখন লাশ কবরে নামানো সহজ হলো ৷
লাশে মাটিচাপা দেয়ার পর টেলিভিশন সেট বের করে আনার চেষ্টা করতেই
লাশও উঠে আসিল ৷ পরপর তিনবার একই ঘটনা ঘটার কারণে অবশেষে
টেলিভিশন সেটসহই লাশের উপর মাটি চাপা দিয়ে তাকে দাফন করা হলো |
লাশে মাটিচাপা দেয়ার পর টেলিভিশন সেট বের করে আনার চেষ্টা করতেই
লাশও উঠে আসিল ৷ পরপর তিনবার একই ঘটনা ঘটার কারণে অবশেষে
টেলিভিশন সেটসহই লাশের উপর মাটি চাপা দিয়ে তাকে দাফন করা হলো |
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!