প্রেম কমবেশি প্রতিটি পুরুষের জীবনেই আসে। কিন্তু সঙ্গিনীর কাছ থেকে একনিষ্ঠ ভালবাসা পাওয়ার সৌভাগ্য হয় না সমস্ত পুরুষের। অনেক সময়েই দেখা যায়, কোনও মেয়ে এক জন পুরুষের সঙ্গে সম্পর্কে থাকা সত্ত্বেও জড়িয়ে পড়েন অন্য কোনও পুরুষের সঙ্গে। এবং বিষয়টি তিনি গোপন রাখেন তাঁর প্রথম প্রেমিকের কাছে। সেক্ষেত্রে আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রী কিংবা সঙ্গিনী ভালবাসায় আপনাকে ঠকাচ্ছেন কি না, তা কি বোঝার কোনও উপায় রয়েছে? রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট গ্রুপ ওয়ার্ল্ড অফ অ্যামোর জানাচ্ছে, একটি মেয়ে ভালবাসায় প্রতারণা করছে কি না তা ছ’টি লক্ষণ দেখে বোঝা সম্ভব।
কীরকম? আসুন, জেনে নেওয়া যাক—
কীরকম? আসুন, জেনে নেওয়া যাক—
১. গা ছাড়া মনোভাব:
মেয়েরা প্রকৃতিগতভাবেই যে কোনও সম্পর্কের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান হন। আপনি কখন অফিস থেকে বাড়ি ফিরছেন, কখন খাচ্ছেন, সেগুলো যেমন নজরে রাখেন তাঁরা, তেমনই আপনি তাঁর জন্মদিন মনে রাখছেন কি না, কিংবা দিনে কতবার ফোন করছেন বা মেসেজ করছেন—সেগুলোও তাঁরা খেয়াল করেন। যখন তাঁদের জীবনে আপনি ছাড়া দ্বিতীয় পুরুষ প্রবেশ করেন, তখন স্বাভাবিকভাবেই এই বিষয়গুলোর প্রতি প্রতি তাঁদের নজর কমে যায়। সম্পর্কের প্রতি একটা গা ছাড়া মনোভাব এসে যায়।
মেয়েরা প্রকৃতিগতভাবেই যে কোনও সম্পর্কের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান হন। আপনি কখন অফিস থেকে বাড়ি ফিরছেন, কখন খাচ্ছেন, সেগুলো যেমন নজরে রাখেন তাঁরা, তেমনই আপনি তাঁর জন্মদিন মনে রাখছেন কি না, কিংবা দিনে কতবার ফোন করছেন বা মেসেজ করছেন—সেগুলোও তাঁরা খেয়াল করেন। যখন তাঁদের জীবনে আপনি ছাড়া দ্বিতীয় পুরুষ প্রবেশ করেন, তখন স্বাভাবিকভাবেই এই বিষয়গুলোর প্রতি প্রতি তাঁদের নজর কমে যায়। সম্পর্কের প্রতি একটা গা ছাড়া মনোভাব এসে যায়।
২. পোশাক-আশাকে আকস্মিক জাঁকজমক:
কোনও মেয়ে যখন প্রথম প্রথম কোনও সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন, তখন স্বাভাবিকভাবেই নিজেকে যতটা সম্ভব সুন্দর করে তোলার দিকে তাঁর নজর থাকে। সুন্দর পোশাকে নিজেকে সাজিয়ে তোলা, উপযুক্ত প্রসাধন ব্যবহার করা—এসবের দিকে মনোযোগী হন তিনি। কিন্তু সম্পর্কের বয়স একটু বাড়ার পরে প্রেমিকের সঙ্গে বেরনোর সময়ে তাঁদের সাজগোজের বহর একটু কমে যায়। যদি দেখা যায়, হঠাৎ করে আপনার স্ত্রী বা প্রেমিকার সাজগোজ পোশাক-আশাকে আবার হঠাৎ করে চাকচিক্য বেড়ে গিয়েছে, তাহলে এমন সম্ভাবনা রয়েছে যে, তিনি অন্য কোনও পুরুষের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন।
কোনও মেয়ে যখন প্রথম প্রথম কোনও সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন, তখন স্বাভাবিকভাবেই নিজেকে যতটা সম্ভব সুন্দর করে তোলার দিকে তাঁর নজর থাকে। সুন্দর পোশাকে নিজেকে সাজিয়ে তোলা, উপযুক্ত প্রসাধন ব্যবহার করা—এসবের দিকে মনোযোগী হন তিনি। কিন্তু সম্পর্কের বয়স একটু বাড়ার পরে প্রেমিকের সঙ্গে বেরনোর সময়ে তাঁদের সাজগোজের বহর একটু কমে যায়। যদি দেখা যায়, হঠাৎ করে আপনার স্ত্রী বা প্রেমিকার সাজগোজ পোশাক-আশাকে আবার হঠাৎ করে চাকচিক্য বেড়ে গিয়েছে, তাহলে এমন সম্ভাবনা রয়েছে যে, তিনি অন্য কোনও পুরুষের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন।
৩. ভবিষ্যৎ সম্পর্কে উদাসীনতা:
যে কোনও মেয়েই নিজের প্রেম-সম্পর্কের ভবিষ্যৎ বিষয়ে সচেতন হন। নিজের প্রেমিকের সঙ্গে ফিউচার প্ল্যান নিয়ে আলোচনা করে এই বিষয়ে নিশ্চিত হতে চান। কিন্ত হঠাৎ যদি দেখেন, আপনার প্রেমিকা আপনাদের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে তেমন কোনও উচ্চবাচ্য করছেন না আর, কিংবা আপনি বিয়ে বা বিবাহ-পরবর্তী জীবন নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যাচ্ছেন, তাহলে মোটামুটি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন যে, তাঁর জীবনে অন্য ভালবাসার মানুষ এসে গিয়েছেন।
যে কোনও মেয়েই নিজের প্রেম-সম্পর্কের ভবিষ্যৎ বিষয়ে সচেতন হন। নিজের প্রেমিকের সঙ্গে ফিউচার প্ল্যান নিয়ে আলোচনা করে এই বিষয়ে নিশ্চিত হতে চান। কিন্ত হঠাৎ যদি দেখেন, আপনার প্রেমিকা আপনাদের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে তেমন কোনও উচ্চবাচ্য করছেন না আর, কিংবা আপনি বিয়ে বা বিবাহ-পরবর্তী জীবন নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যাচ্ছেন, তাহলে মোটামুটি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন যে, তাঁর জীবনে অন্য ভালবাসার মানুষ এসে গিয়েছেন।
৪. শারীরিক ঘনিষ্ঠতায় অনীহা:
প্রেম যে শুধু মনে সীমাবদ্ধ থাকে না তা বলাই বাহুল্য। যে মেয়ে আপনাকে ভালবাসেন তিনি আপনার শারীরিক সান্নিধ্যও উপভোগ করবেন। কিন্তু হঠাৎ করে যদি দেখেন, শরীরী প্রেমে আপনার সঙ্গিনীর অনীহা জাগছে, তিনি কাছে আসতে চাইছেন না আপনার, তাহলে এমনটা হতেই পারে যে, তাঁর জীবনে এসে গিয়েছেন কোনও দ্বিতীয় পুরুষ।
প্রেম যে শুধু মনে সীমাবদ্ধ থাকে না তা বলাই বাহুল্য। যে মেয়ে আপনাকে ভালবাসেন তিনি আপনার শারীরিক সান্নিধ্যও উপভোগ করবেন। কিন্তু হঠাৎ করে যদি দেখেন, শরীরী প্রেমে আপনার সঙ্গিনীর অনীহা জাগছে, তিনি কাছে আসতে চাইছেন না আপনার, তাহলে এমনটা হতেই পারে যে, তাঁর জীবনে এসে গিয়েছেন কোনও দ্বিতীয় পুরুষ।
৫. সর্বক্ষণের ব্যস্ততা:
কাউকে এড়ানোর সবচেয়ে সহজ রাস্তা ব্যস্ততার ভান করা। যদি দেখেন, আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রী হঠাৎ করেই খুব ব্যস্ততায় ডুবে গিয়েছেন, তাহলে সেটা আপনাকে এড়িয়ে যাওয়ার ছলও হতে পারে। ‘সামনে এগজাম, তাই ফোন করতে পারছি না’, ‘অফিসে মিটিং, তাই দেখা করতে পারছি না’—এই জাতীয় অজুহাত যদি তিনি দিতে শুরু করেন, তাহলে আপনাকে এড়িয়ে তিনি অন্য কোনও পুরুষকে সময় দিচ্ছেন কি না, সেটা যাচাই করে দেখুন। অবশ্য তিনি সত্যিই হঠাৎ ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কি না, সেটাও আপনাকে বুঝে নিতে হবে।
কাউকে এড়ানোর সবচেয়ে সহজ রাস্তা ব্যস্ততার ভান করা। যদি দেখেন, আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রী হঠাৎ করেই খুব ব্যস্ততায় ডুবে গিয়েছেন, তাহলে সেটা আপনাকে এড়িয়ে যাওয়ার ছলও হতে পারে। ‘সামনে এগজাম, তাই ফোন করতে পারছি না’, ‘অফিসে মিটিং, তাই দেখা করতে পারছি না’—এই জাতীয় অজুহাত যদি তিনি দিতে শুরু করেন, তাহলে আপনাকে এড়িয়ে তিনি অন্য কোনও পুরুষকে সময় দিচ্ছেন কি না, সেটা যাচাই করে দেখুন। অবশ্য তিনি সত্যিই হঠাৎ ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কি না, সেটাও আপনাকে বুঝে নিতে হবে।
৬. নিজের কাজকর্ম সম্পর্কে গোপনীয়তা:
আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রী কখন কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন, কিংবা কার সঙ্গে দেখা করছেন সেই বিষয়ে কি হঠাৎ করে গোপনীয়তা রক্ষা করতে শুরু করেছেন, স্পষ্ট করে কিছু বলতে চাইছেন না? তাহলে এমন সম্ভাবনা প্রবল যে, তিনি আপনাকে লুকিয়ে অন্য কোনও পুরুষকে সঙ্গ দিচ্ছেন।
আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রী কখন কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন, কিংবা কার সঙ্গে দেখা করছেন সেই বিষয়ে কি হঠাৎ করে গোপনীয়তা রক্ষা করতে শুরু করেছেন, স্পষ্ট করে কিছু বলতে চাইছেন না? তাহলে এমন সম্ভাবনা প্রবল যে, তিনি আপনাকে লুকিয়ে অন্য কোনও পুরুষকে সঙ্গ দিচ্ছেন।
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!