Wednesday, January 16, 2019

এতগুলো ধর্ষণ! তখন কই ছিল ডানের ফখরুল আর বামের ইনু ও কথিত নারীবাদীর আবেগ?

১.সৈয়দপুরে ৫ ম শ্রেণীর স্কুলছাত্রী শ্রেণিকক্ষে লম্পট শিক্ষকের কতৃক ধর্ষিত!
২.ধর্ষণের পর শিশুকে তিনতলা থেকে ফেলে হত্যার অভিযোগ।
৩.নড়াইলে কন্যা সন্তানের মা হলেন মানসিক ভারসাম্যহীন!বাবা হননি কেউ।
৪.ফেনীতে চার তরুণীকে আটকে রেখে গণধর্ষণ।
৫.আড়াই মাস ধরে ৪ তরুণীকে গণধর্ষণ, দরজা ভেঙে উদ্ধার।
৬.লিপিস্টিকের লোভ দেখিয়ে দুই শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, দুইজন আটক।
৫. মামলার রায় পাইয়ে দেওয়ার লোভে গৃহবধুকে গণধর্ষণ।
৬.কুমিল্লায় চার সন্তানের জননীকে গণধর্ষণ।
৭. আশুলিয়ায় গণধর্ষণের বিচার না পেয়ে কিশোরীর আত্মহত্যা।
৮. স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর হত্যা!
৯. সাতকিরায় ৮ বছরের মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা!
১০. নোয়াখালীতে চার সন্তানের জননীকে গণধর্ষণ।

ভাবছেন! হয়তো নিউজগুলো বানানো! বা কয়েক বছর পূর্বের! জি না! সবগুলো ২০১৯ সালের! পহেলা জানুয়ারী থেকে ১৩ জানুয়ারীর ভিতরের!

এতগুলো ধর্ষণের ঘটনা ঘটলো! তখন নারীর ইজ্জত গেল না! অধিকার,নিরাপত্তা নিয়ে হইচই হল না, কথিত নারীবাদীদের আবেগ জাগ্রত হলো না! আবেগ জাগ্রত হলো হুজুর কেন নারীদের নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ না হলে স্কুল কলেজে দিতে নিষেধ করেছেন৷

এমন ভয়ানক পরিস্থিতীতে বোবা ইবলিসরা নিরব থাকলেও একজন আলেম! একজন রাহবর! যিনি এদেশের কোটি মানুষের প্রতিনিধীত্ব করেন! তিনি তো নিরব থাকতে পারেন না।
তিনি বললেন,মেয়েদের নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত ও নারী উপযোগী পৃথক স্কুল কলেজ করার দাবী করেছেন৷
নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত না হলে ফোর-ফাইভের পর কারো মেয়েকে স্কুলে না দিতে উপস্হীত সকলকে অনুরোধ করেছন ৷
এতেই সবার আবেগ জাগ্রত হয়ে গেল?


শেয়ার করুন

0 Comments:

একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!