১. মাথা ঢেকে রাখা। (বাইহাকী শরীফ, হাঃ নং ৪৫৬)
২. জুতা-সেন্ডেল পরিধান করে যাওয়া। (তাবাকাতে ইবনে সাআদ’, ১৮৫/ কানযুল উম্মাল, হাঃ নং-১৭৮৭২)
৩. পায়খানায় প্রবেশের পূর্বে এই দু‘আ পড়া : بسم الله اللهم انى اعوذبك من الخبث والخبائث (মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবাহ, হাঃ নং ৫)
৪. দু‘আ পড়ার পর আগে বাম পা ঢুকানো। (আবু দাউদ, হাঃ নং ৩২)
৫. কিবলার দিকে মুখ বা পিঠ দিয়ে না বসা। (বুখারী শরীফ, হাঃ নং ১৪৪)
৬. যথাসম্ভব বসার নিকটবর্তী হয়ে ছতর খোলা এবং বসা অবস্থায় পেশাব ও পায়খানা করা, দাঁড়িয়ে পেশাব না করা। (নাসায়ী শরীফ, হাঃ নং ২৯/ তিরমিযী শরীফ, হাঃ নং ১৪)
৭. পেশাব ও নাপাক পানির ছিঁটা হতে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে বেঁচে থাকা। (বুখারী শরীফ, হাঃ নং ২১৮)
৮. পানি খরচ করার পূর্বে ঢিলা-কুলুখ (বা টয়লেট পেপার) ব্যবহার করা। (বাইহাকী, হাঃ নং ৫১৭)
৯. ঢিলা ও পানি খরচ করার সময় বাম হাত ব্যবহার করা। (বুখারী শরীফ, হাঃ নং ১৫৪)
১০. পেশাবের ফোঁটা আসা বন্ধ হওয়ার জন্য আড়ালে সামান্য চলাফেরা করা। (ইবনে মাজাহ শরীফ, হাঃ নং ৩২৬)
১১. যেখানে পেশাব ও পায়খানার জন্য নির্ধারিত কোন জায়গা নেই, সেখানে এমনভাবে বসা যেন ছতর নজরে না পড়ে। (আবু দাউদ হাঃ নং ২)
১২. পেশাবের জন্য নরম বা এমন স্থান তালাশ করা যেখান থেকে পেশাবের ছিঁটা শরীরে বা কাপড়ে না লাগে। (আবু দাউদ, হাঃ নং ৩)
১৩. ঢিলা-কুলুখ ব্যবহারের পর পানি ব্যবহার করা। (সহীহ ইবনে খুযাইমা, হাঃ নং ৮৩)
১৪. ডান পা দিয়ে বের হওয়া। (আবু দাউদ, হাঃ নং ৩২)
১৫. বাইরে এসে এই দু‘আ পড়া : غفرانك الحمد لله الذى اذهب عنى الاذى وعافانى (আবু দাউদ, হাঃ নং ৩০ : ইবনে মাজাহ, হাঃ নং ৩০১) (চলবে ইনশাআল্লাহ)
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!