১. যৌন মিলন
২. ইসতিমনা’ (নিজস্ব ক্রিয়া/
হস্তমৈথুন)
৩. খাওয়া ও পান করা
৪. যা খাওয়া ও পান করার অর্থে
পড়ে
৫. হিজামাহ বা শিঙ্গা ইত্যাদির
মাধ্যমে রক্ত বের করা
৬. ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা
৭. একজন নারীর (শরীর) থেকে
হায়েয (মাসিক) ও নিফাস (প্রসব
পরবর্তী রক্তপাত) –এর রক্ত বের
হওয়া।
সবগুলোর ব্যাখ্যা দেখুন
হস্তমৈথুন যে সিয়াম ভঙ্গকারী তার
দলীল হচ্ছে, হাদীসে কুদসীতে সাওম
পালনকারী সম্পর্কে আল্লাহ
তা‘আলার বাণী :
« ﻳَﺘْﺮُﻙُ ﻃَﻌَﺎﻣَﻪُ ﻭَﺷَﺮَﺍﺑَﻪُ ﻭَﺷَﻬْﻮَﺗَﻪُ ﻣِﻦْ
ﺃَﺟْﻠِﻲ « ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ )1894 ( ﻭﻣﺴﻠﻢ
)1151 ) .
“যে তার খাবার, পানীয় ও কামনা
বাসনা আমার জন্য ত্যাগ
করে” [বুখারী (১৮৯৪) ও মুসলিম
(১১৫১)]
আর বীর্য নির্গত করা কামনা
বাসনার মাঝে পড়ে যা একজন সাওম
পালনকারীকে পরিত্যাগ করতে হবে।
যে রমযান মাসের দিনের বেলা
হস্তমৈথুন করে, তার উপর ওয়াজিব
হল (১) আল্লাহর কাছে তাওবা করা,
(২) দিনের বাকি অংশ সিয়াম
ভঙ্গকারী বিষয়সমূহ থেকে বিরত
থাকা এবং (৩) সেদিনের সাওমের
কাযা করা।
যদি সে হস্তমৈথুন শুরু করে থেমে
যায় এবং বীর্যপাত না ঘটায়, তবে
তাকে তাওবাহ করতে হবে, আর তার
সাওম শুদ্ধ হবে, বীর্যপাত না
ঘটানোর জন্য তাকে সাওম কাযা
করতে হবে না। একজন সাওম
পালনকারী কামভাব উদ্রেককারী
সকল বিষয় থেকে দূরে থাকা উচিত
এবং খারাপ চিন্তা-ভাবনা রোধ করা
উচিত।
আর মাযী এর ক্ষেত্রে শক্তিশালী
মতটি হল এতে সাওম ভঙ্গ হয় না।
শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ
করে দিন
Friday, June 2, 2017
সম্পর্কিত আরও পড়ুন
তারাবীহ’র নামায বিশ রাকাত‘তারাবীহ’ শব্দট
সওয়াবের নামে গোনাহ না কামাই! সেহরীর সময় মাইকে ডাকাডাকি ও গজল গাওয়ার হুকুম কী?প্রশ্ন:বর্তমানে
হাদীস ও আছারের আলোকে রমযান : ফাযাইল ও মাসাইলমুহাম্মাদ ফজলুল
রাসূল সাঃ, সাহাবায়ে কেরাম রাযিঃ, তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, তারাবী নামায বিশ রাকাত।কিন্তু ১২৮৪ হিজর
যে সকল কারনে রোযা ভঙ্গ হয় কিন্তু কাফফারা ওয়াজিব হয় না কিন্তু কাযা ওয়াজিব হয়যখন সায়িম (রোযাদù
তারাবীহ নামায বিশ রাকাতঃ একটি দলীলভিত্তিক পর্যালোচনা✏ভূমিকাঃরাসূল স
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!