তবে এ কথা কিছুসংখ্যক মানুষের গায়ে লেগেছে। এজন্য সু-কৌশলে তারা ওলিপুরী সাহেব কে নিয়ে যা তা মন্তব্য করেই যাচ্ছে। পেশাদার বক্তাদের ব্যবসা বন্ধের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে ওলিপুরী হুজুরের বক্তব্য। এজন্য কিছু সংখ্যক চুক্তিবাজ বক্তাও উনার বিরুদ্ধে লিখালিখি আর বলাবলি শুরু করেছে।
চুরের মার বড় গলা আরকি পাগলামির লিমিট থাকা দরকার।
অনেকেই দেখছি লিখালিখি করছে যে ওলিপুরী সাহেব সিদ্দিকী সাহেবের ব্যাপারে। এ কথাগুলো বলেছে। অথচ ভিডিও ফুটেজে সিদ্দিকী সাহেবের ব্যাপারে আলোচনাই হয় নাই। সিদ্দিকী সাহেবের নামও উচ্চারিত হয় নাই।শুধু শুধু কিছু পাবলিক সিদ্দিকী সাহেবের উপর নিয়ে যাচ্ছে কেন?
এক যুবক ফেইসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছিল যেঃ- "প্রধানমন্ত্রী চুর। চুরি করে ভোট নিয়ে বিজয়ী হয়েছে। এরপর পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসা করল আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে ভোট চুর বলে পোস্ট কেন দিলি? যুবক জবাব দিল আমি তো বলিনি কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী ভোট চুর। যে কোনো দেশের প্রধানমন্ত্রী ভোট চুরি করতে পারে। পুলিশ জবাবে বলল বেয়াদব! আমরা কি জানি না নাকি কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী ভোট চুর?
উদাহরণটা দেয়ার মানে হল যারা ওলিপুরী সাহেবের বক্তব্যকে সিদ্দিকী সাহেবের উপর চাপিয়ে দিচ্ছেন তারা মূলত সিদ্দিকী সাহেবের পক্ষে নয় বরং বিপক্ষেই অবস্থান নিচ্ছেন।
সিদ্দিকী সাহেব চুক্তি করে কিনা তা সঠিক জানি না। তবে উনার এক ভিডিও ফুটেজে দেখেছিলাম উনি আল্লাহর যাত ও সিফতের কসম করে বলেছিলেন উনি চুক্তি করে না।
একজন নামকরা ব্যক্তির স্ট্যাটাসের মূলভাব দেখলাম যে, চুক্তি করা লাগেনা, মানুষ নিজে থেকেই মোটা অংকের হাদিয়া দেয়।
আমার কথা হল এ ব্যাপারে তো ওলিপুরী সাহেব কিছু বলে নাই। স্বেচ্ছায় দিলে এটা ভিন্ন ব্যাপার। কিন্তু গলা কেটে নেয়াটা তো ঠিক না।
আবার কেউ মন্তব্য করছে যে ওলিপুরী সাহেবের দিন শেষ,কেউ টাকা দেয় না। এজন্য একদিকে উনার ছেলেকে অন্যদিকে উনি লেগেছে।
এসব পাগলামি মন্তব্য ছাড়ুন। মেন্টেলের পরিচয় দেয়া বন্ধ করুন।
আমার মনে হয় উনার বক্তব্য বুঝার যোগ্যতাও আপনাদের নাই। থাকলেও ব্যবসা বন্ধের ভয়।
বিঃদ্রঃ আমি দ্বীনের স্বার্থে সিদ্দিকী সাহেব ও ওলিপুরী সাহেব উভয়কেই খুব ভালোবাসি।
(আতাউল্লাহ গালিব আশরাফি এর পোষ্ট থেকে নেওয়া
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!