চট্টগ্রামের দারুল উলুম মইনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক, হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশের আমির ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেম আল্লামা আহমদ শফীর নেতৃত্বে কাদিয়ানী ইস্যুতে সম্মিলিতভাবে মাঠে নামছে দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম।
আজ (রোববার) রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ভাঙ্গাপ্রেসে কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাক কার্যালয়ে আল্লামা আহমদ শফীর সভাপতিত্বে শীর্ষ ওলামায়ে কেরামের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বৈঠক উপস্থিত একাধিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে কাফের ঘোষণার দাবিতে চলমান আন্দোলনকে বেগমান করতে ‘আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন কাজ করবে। আল্লামা আহমদ শফীকে সভাপতি ও দেশের একাধিক শীর্ষ আলেমকে সদস্য করে নতুনভাবে এ সংগঠন গঠিত হয়েছে বলেও জানা যায়।
সভায় কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের প্রয়োজনে ইতিপূর্বে গঠিত খতমে নবুওয়াত আন্দোলন সম্পর্কিত সকল সংগঠন বিলুপ্ত ঘোষণা করে ‘আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফ্ফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ’ নামে কার্যক্রম পরিচালনায় সকলে একমত হন এবং এ সংগঠনের পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিযা আওয়ার ইসলামকে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ’ -এর ব্যানারে বেশকিছু কর্মসূচী হাতে নিয়েছেন আমিরে হেফাজত। দেশের শীর্ষস্থানীয় ওলামায়ে কেরাম কাদিয়ানী ইস্যুতে সম্মিলিতভাবে যেন কাজ করতে পারে এ কারণেই এ প্লাটফর্ম তৈরি হলো।
তিনি জানান, আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় সম্মেলন, ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় জাতীয় মহাসম্মেলন, প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় সম্মেলন, সরকারের উর্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিমনয়, কাদিয়ানীদের তৈরি ভ্রান্তি নিরসনে জনসাধারণকে সচেতন করা, লিফলেট বিতরণ ইত্যাদি কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে।
বৈঠকে উপস্থিত মাওলানা মুসলেহুদ্দিন রাজু আওয়ার ইসলামকে বলেন, আমিরে হেফাজেতের নির্দেশে কাদিয়ানী ইস্যুতে কয়েকদফা এজেন্ডা নিয়ে ‘আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ’ কাজ করবে। বিশেষভাবে কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা, মুসলিমদের কবরস্থানে দাফন না করা, তাদেরকে সংখ্যালঘু অমুসলিম ঘোষণা উল্লেখযোগ্য দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম।
বৈঠকে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বেফাকুল মাদারিসিল আরবিয়া বাংলাদেশ-এর সহসভাপতি আল্লমা মাহমুদুল হাসান মাওলানা, নূর হোসাইন কাসেমী, মাওলানা মুফতী মো: ওয়াক্কাস, মাওলানা নূরুল ইসলাম, মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর, মহাসচিব মাওলানা আব্দুল কুদ্দুছ, বেফাকুল মাদারিসিল কওমিয়া গওহারডাঙ্গা বাংলাদেশ-এর সভাপতি মুফতি রুহুল আমীন, মহাসচিব মাওলানা শামসুল হক, আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর মাওলানা আবু তাহের নদভী, সহকারী মহাসচিব মুফতী শাসমুদ্দীন জিয়া, আযাদ দ্বীনী এদারায়ে তা‘লীম বাংলাদেশ এর সহসভাপতি মাওলানা মুহিব্বুল হক, মহাসচিব মাওলানা আব্দুল বছীর, তানজীমুল মাদারিসিদ দীনিয়া বাংলাদেশ এর সভাপতি মাওলানা আরশাদ রাহমানী, জাতীয় দীনী শিক্ষাবোর্ড-এর সভাপতি মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ, মহাসচিব মাওলানা মোহাম্মাদ আলী।
আরো উপস্থিত ছিলেন বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর সহসভাপতি মাওলানা আব্দুল হামীদ (পীর সাহেব, মধুপর), মাওলানা সাজিদুর রহমান, মুফতি ফয়জুল্লাহ, মাওলানা মাহফুজুল হক, মুফতি জসীমুদ্দিন, মাওলানা আনাস মাদানী, মুফতী নূরুল আমীন, মাওলানা উবায়দুর রহমান মাহবুব, মাওলানা মোশতাক আহমদ, মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী, মুফতি মীজানুর রহমান সাঈদ এবং মাওলানা মু: অছিউর রহমান প্রমুখ।
আজ (রোববার) রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ভাঙ্গাপ্রেসে কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাক কার্যালয়ে আল্লামা আহমদ শফীর সভাপতিত্বে শীর্ষ ওলামায়ে কেরামের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বৈঠক উপস্থিত একাধিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে কাফের ঘোষণার দাবিতে চলমান আন্দোলনকে বেগমান করতে ‘আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন কাজ করবে। আল্লামা আহমদ শফীকে সভাপতি ও দেশের একাধিক শীর্ষ আলেমকে সদস্য করে নতুনভাবে এ সংগঠন গঠিত হয়েছে বলেও জানা যায়।
সভায় কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের প্রয়োজনে ইতিপূর্বে গঠিত খতমে নবুওয়াত আন্দোলন সম্পর্কিত সকল সংগঠন বিলুপ্ত ঘোষণা করে ‘আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফ্ফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ’ নামে কার্যক্রম পরিচালনায় সকলে একমত হন এবং এ সংগঠনের পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিযা আওয়ার ইসলামকে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ’ -এর ব্যানারে বেশকিছু কর্মসূচী হাতে নিয়েছেন আমিরে হেফাজত। দেশের শীর্ষস্থানীয় ওলামায়ে কেরাম কাদিয়ানী ইস্যুতে সম্মিলিতভাবে যেন কাজ করতে পারে এ কারণেই এ প্লাটফর্ম তৈরি হলো।
তিনি জানান, আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় সম্মেলন, ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় জাতীয় মহাসম্মেলন, প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় সম্মেলন, সরকারের উর্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিমনয়, কাদিয়ানীদের তৈরি ভ্রান্তি নিরসনে জনসাধারণকে সচেতন করা, লিফলেট বিতরণ ইত্যাদি কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে।
বৈঠকে উপস্থিত মাওলানা মুসলেহুদ্দিন রাজু আওয়ার ইসলামকে বলেন, আমিরে হেফাজেতের নির্দেশে কাদিয়ানী ইস্যুতে কয়েকদফা এজেন্ডা নিয়ে ‘আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ’ কাজ করবে। বিশেষভাবে কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা, মুসলিমদের কবরস্থানে দাফন না করা, তাদেরকে সংখ্যালঘু অমুসলিম ঘোষণা উল্লেখযোগ্য দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম।
বৈঠকে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বেফাকুল মাদারিসিল আরবিয়া বাংলাদেশ-এর সহসভাপতি আল্লমা মাহমুদুল হাসান মাওলানা, নূর হোসাইন কাসেমী, মাওলানা মুফতী মো: ওয়াক্কাস, মাওলানা নূরুল ইসলাম, মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর, মহাসচিব মাওলানা আব্দুল কুদ্দুছ, বেফাকুল মাদারিসিল কওমিয়া গওহারডাঙ্গা বাংলাদেশ-এর সভাপতি মুফতি রুহুল আমীন, মহাসচিব মাওলানা শামসুল হক, আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর মাওলানা আবু তাহের নদভী, সহকারী মহাসচিব মুফতী শাসমুদ্দীন জিয়া, আযাদ দ্বীনী এদারায়ে তা‘লীম বাংলাদেশ এর সহসভাপতি মাওলানা মুহিব্বুল হক, মহাসচিব মাওলানা আব্দুল বছীর, তানজীমুল মাদারিসিদ দীনিয়া বাংলাদেশ এর সভাপতি মাওলানা আরশাদ রাহমানী, জাতীয় দীনী শিক্ষাবোর্ড-এর সভাপতি মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ, মহাসচিব মাওলানা মোহাম্মাদ আলী।
আরো উপস্থিত ছিলেন বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর সহসভাপতি মাওলানা আব্দুল হামীদ (পীর সাহেব, মধুপর), মাওলানা সাজিদুর রহমান, মুফতি ফয়জুল্লাহ, মাওলানা মাহফুজুল হক, মুফতি জসীমুদ্দিন, মাওলানা আনাস মাদানী, মুফতী নূরুল আমীন, মাওলানা উবায়দুর রহমান মাহবুব, মাওলানা মোশতাক আহমদ, মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী, মুফতি মীজানুর রহমান সাঈদ এবং মাওলানা মু: অছিউর রহমান প্রমুখ।
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!