আমার মহল্লার মসজিদে ইন্দোনেশিয়ার একটি জামাত এসেছিলো, সেই জামাতেের একজন সাথীর পুরা শরিরে সাপের স্ট্যাচু আঁকা ছিলো,
রাতে ঘুমানোর পুর্বে যখন জামা খুললো তখন তা দেখে আমি অবাক হই, অনেক পিঁড়াপিঁড়ি করার পর তারা আমাকে সেই সাথীর পিছনের জীন্দেগির ইতিহাস শুনালো,
যা শুনে আমি রিতিমতো অবাক!
যে ছিলো একজন সন্ত্রাসী, বাদ্যযন্ত্র নিয়ে সে এবং তার পরিবার সর্বক্ষণ ব্যস্ত থাকতো,
বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অপরাধে বেশ কয়েক বার কারাভোগও করতে হয়েছে,
সারা রাত নাঁচগান করেই সময় কাটতো স্বামী স্ত্রী উভয়ের, এই দাওয়াত ও তাবলীগ এর মেহনতে আজ উভয়ে পরিবর্তিত, আলহামদুলিল্লাহ, নিজের চোঁখে এমন ঘটনা শহস্রাধিক দেখেছি,
তবেই তো হক্ব না হক্ব বুঝতে সহজ হচ্ছে,
শেয়ার করে দেখিয়ে দিন তাদের,
যারা চোঁখ থেকেও প্রতিহিংসার কারণে এমন পরিবর্তন দেখেন না।
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!