ইউরোপের এক খৃষ্টান ডাক্তার মুসলমানদের হাঁচি নিয়ে গবেষণা করছিলেন যে, মুসলমানরা হাঁচির পর 'আলহামদু লিল্লাহ" পড়ে কেন? সাধারণত কোন সুসংবাদ পেলে মুসলমানরা আলহামদুলিল্লাহ পড়ে। হাঁচিতে কিসের সুসংবাদ? অনেক গবেষণার পর তথ্য উদঘাটন হল যে, একটি হাঁচির সাথে তিন হাজার রোগ- জীবাণু বেরিয়ে যায় আর মানুষ স্বাভাবিক অবস্থায় একসাথে দু'টি হাঁচি দেয়। এভাবে দু'টি হাঁচির সাথে ছয়
হাজার রোগ জীবাণু বেরিয়ে যায়। তিনি
ভাবলেন এ তথ্য বের করতে আমার অন্তত বিশ বছর লেখা-পড়া করতে হয়েছে। আরো কত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে হয়েছে। কিন্তু যে যুগে মুসলমানদের নবী এ শিক্ষা দিয়ে
গেছেন সে যুগেতো এত মেশিন ছিল না আর তিনি তো দুনিয়ার কারোর কাছে লেখা- পড়াও শিখেন নি। তিনি এগুলো জানলেন কিভাবে? নিশ্চই তিনি সত্য নবী। আল্লাহ পাক তাঁকে জানিয়েছেন বিধায় তিনিতাঁর উম্মতদেরকে এ শিক্ষা দিয়ে গেছেন যে, হাঁচির পর 'আলহামদু লিল্লাহ" পড়বে।
অতএব তিনি সত্য নবী। ফলশ্রুতিতে ঐ খৃষ্টান ডাক্তার একা নয় বরং স্বপরিবারে মুসলমান হয়ে গেছেন।
(দয়া করে সুবহানাল্লাহ না বলে যাবেন না)
হাজার রোগ জীবাণু বেরিয়ে যায়। তিনি
ভাবলেন এ তথ্য বের করতে আমার অন্তত বিশ বছর লেখা-পড়া করতে হয়েছে। আরো কত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে হয়েছে। কিন্তু যে যুগে মুসলমানদের নবী এ শিক্ষা দিয়ে
গেছেন সে যুগেতো এত মেশিন ছিল না আর তিনি তো দুনিয়ার কারোর কাছে লেখা- পড়াও শিখেন নি। তিনি এগুলো জানলেন কিভাবে? নিশ্চই তিনি সত্য নবী। আল্লাহ পাক তাঁকে জানিয়েছেন বিধায় তিনিতাঁর উম্মতদেরকে এ শিক্ষা দিয়ে গেছেন যে, হাঁচির পর 'আলহামদু লিল্লাহ" পড়বে।
অতএব তিনি সত্য নবী। ফলশ্রুতিতে ঐ খৃষ্টান ডাক্তার একা নয় বরং স্বপরিবারে মুসলমান হয়ে গেছেন।
(দয়া করে সুবহানাল্লাহ না বলে যাবেন না)
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!