১) তারাবির নামাজ ৪ রাকাত পরলেও হয়ে যাবে।(নাউজুবিল্লাহ)।
এই জঘন্য ফতোয়া এই জ্ঞান পাপীর আগে আর কোন আলেম কখনো দিয়েছেন বলে আমার জানা নাই।
২) সুন্নতে মুয়াক্কাদা নামাজ না পড়লেও কোন গুনাহ হবেনা।(নাউজুবিল্লাহ)
অথচ এমন ফতোয়া কোন ফাসেক ব্যক্তি ব্যতীত কোন নিম্নমানের আলেমও কখনো দিতে পারেনা।
৩) মহিলারা রাস্তা-ঘাটে, হাট-বাজারে যেখানেই যাবে চেহারা ও হাত খোলা রাখবে কোন সমস্যা নেই।
তার মতে চেহারার পর্দা করা কোনো জরুরী বিষয় নয়।(নাউজুবিল্লাহ)
৪) স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মহিলাদেরকে বয়ান শোনানো জায়েজ।(নাউজুবিল্লাহ)
তাহলে আপনি নিজেই মহিলাদের প্যান্ডেলে গিয়ে বয়ান করলেই তো পারেন। পর্দার দরকার কি?
৫) রসূল (সাঃ) মক্কী জীবনে টেষ্ট ইনিংস খেলেছেন, আর মাদানী জীবনে ছক্কা মেরেছেন।
বল বাউন্ডারির বাইরে পাঠিয়েছেন।(নাউজুবিল্লাহ)
আচ্ছা ভাই আজহারী! আপনি কি রসূলের জীবনকে ক্রিকেট খেলার মাঠ মনে করেছেন নাকি?
৬) রসূল (সঃ) এর বডি ছিল বডি বিউল্ডারদের মত সিক্স প্যাক। (নাউজুবিল্লাহ)
৭) খাদিজাতুল কুবরা হলেন তিনবার
তালাক খাওয়া বৃদ্ধা মহিলা। তিনি ছিলেন পৌঢ়া।
ইনটেক বা ভার্জিন ছিলেন না। (আসতাগফিরুল্লাহ)।
কোনো হাদিসের কিতাবে খাদিজাতুল কুবরা (রাঃ) এর তালাকের কথা পাওয়া যায় নি, হাদিসে শুধুমাত্র বিধবা কথাটি পাওয়া যায়।
আল্লাহ্ মাফ করুন। অথচ রাসুল সাঃ খাদিজাতুল কুবরা (রাঃ) কে তাহেরা বলে ডাকতেন। যার অর্থ হল পুত:পবিত্রা নারী। তাঁর জীবদ্দশায় আল্লাহ তায়ালা তাকে সালাম পাঠিয়েছেন।
৮) আল্লাহ ও রসূল (সঃ) এর শানে আবে হালা শব্দ ব্যবহার।
৯) আলী (রাঃ) শানে বেয়াদবীঃ মদ খেয়ে মাতাল হয়ে নামাজে দাঁড়িয়ে মাতলামি করে মাওলা আলী। (নাউজুবিল্লাহ)
এসব বিবেকহীন কথা বলার পরেও যারা আজহারিকে নির্দোষ প্রমাণ করতে উঠে পড়ে লেগেছে, আলেম ওলামাদেরকে গালাগালি করতেছে, তারা গন্ড মূর্খ ছাড়া আর কিছুই নয়।
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!