২০০১ সালের ১ জানুয়ারী কথিত গ্রাম্য সালিশের অজুহাত দেখিয়ে হাইকোর্ট থেকে সবধরনের ফতোয়া অবৈধ ও দণ্ডণীয় অপরাধ সাব্যস্ত করে রায় দেয় বিচারপতি গোলাম রব্বানী ও নাজমুন আরা সুলতানা। তারা ১৪০০ বছর ধরে চলে আসা মুসলিমদের জীবনে অতীব প্রয়োজনীয় ফতোয়াকে নিষিদ্ধ করে।বাংলার সিংহপুরুষ মুফতী আমিনী (রহ.) গর্জে উঠলেন, ডাক দিলেন অসহযোগ আন্দলোনের। গ্রেফতার হলেন তিনি, জেল- জুলুমও তাকে দমাতে পারেনি।৬ ফেব্রুয়ারী আমাদের বি, বাড়ীয়াতে অকাতরে শহীদ হলেন ছয়জন হাফেয ও আলেম।
.
হযরতের পরামর্শে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের পক্ষ থেকে লালবাগ জামিয়ার মুহাদ্দিস মুফতী তৈয়্যেব সাহেব হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিমকোর্টে আপিল দায়ের করেন। তার আপিলের প্রেক্ষিতে হাইকোর্টের রায় অনির্দিষ্টকালের জন্য স্হগিত করে সুপ্রিমকোর্ট। সাড়ে ১০ বছর হাইকোর্টের ফতোয়াবিরোধী এই রায় স্হগিত থাকার পর ২০১১ সালের মার্চে আবারো এই মামলা শুনানির জন্য বর্তমান সরকার তোড়জোর শুরু করে।আবারো রাজপথে নামে মুফতী আমিনীর সৈনিকরা।হাটহাজারী ও যশোরে শাহাদাতবরণ করে আরো দু'জন।মুফতী আমিনীর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, ৮ জনের জীবন এবং তাওহীদী জনতার সংগ্রামের বিনিময়ে সুপ্রিমকোর্টের ফুলবেঞ্চে এই মামলার দীর্ঘ ২ মাস ১২ দিন শুনানি শেষে ১২ মে ফতোয়া দেয়া বৈধ বলে ঐতিহাসিক রায় প্রদান করে সুপ্রিমকোর্ট। এনারাই হলেন কওমী তথা দেওবন্দী; যারা ইসলামের বিজয় ছিনিয়ে এনে তবেই ক্ষান্ত হন।
الحمدلله رب العالمين
والصلاه والسلام على اشرف المرسلين سيدنا محمد وعلى اله وصحبه اجمعين
لا إله إلا الله
لا إله إلا الله
لا إله إلا الله
حَسْبِـيَ اللّهُ لا إلهَ إلاّ هُوَ عَلَـيهِ تَوَكَّـلتُ وَهُوَ رَبُّ العَرْشِ العَظـيم
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!