যাদের মধ্যে হযরত মাওলানা হোসাইন আহাম্মদ মাদানী (রহঃ), হযরত মাওলানা হাসান আলী নদভী (রহঃ) সহ উপমহাদেশের বড় বড় মুহাক্কিক ওলামায়ে কেরাম উপস্হিত ছিলেন।
সকলেই যখন কামরার মধ্যে উপস্হিত হলেন তখন হযরত মাওঃ ইলিয়াস (রহঃ) কামড়ার দরজা বন্ধ করে তালা লাগিয়ে দিলেন এবং ধারাল এবং বড় একটি ছুঁড়ি বালিশের নিচ থেকে বের করে সবার সামনে রেখে দিলেন এবং বললেন,
"উম্মতের সংশোধনের যে মেহনত আমি শুরু করেছি তা যদি কোরআন ও সুন্নাহ বিরোধী হয় তাহলে আজ এই মজলিসে এই ছুঁরি দিয়ে আমাকেে জবাই করে দিবেন। আর যদি এই মেহনত কোরআন ও রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সুন্নাহ অনুযায়ী হয় তাহলে আজ এই মজলিস থেকে এই কাজে আমাকে সাহায্য করতে হবে।"
এর পর সমস্ত ওলামায়ে কেরাম নগদ আল্লাহর রাস্তায় বের হবার এরাদা করলেন ।
হযরত মাওঃ হোসাইন আহাম্মদ মাদানী (রহঃ) নিজামউদ্দীন থেকে দেওবান্দ মদ্রাসায় এসে ওলামায়ে কেরামদেরকে তাশকিল করে নগদ জামাত বানিয়ে নিজাউদ্দিনে পাঠিয়ে দিলেন। এবং সেটাই ছিল ওলামায় কেরামদের প্রথম জামাত।
আল্লাহ পাক আমাদেরকে আমাদের বড়দের পদাঙ্ক অনুস্বরণ করার তৌফিক দান করুন। আমিন।।"
.
ফকিহুল উম্মত মুফতি মাহমুদ হাসান গাংগুহি (রহঃ) এর সুযোগ্য খলিফা, শাইখুল হাদিস মুফতি মামুন রশিদ (দাঃবাঃ) এর জবান থেকে শোনা।
লিখণেঃ >>> আবু মুহাম্মাদ <<<
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!