"ধর্ম যার যার উৎসব সবার" নামক ধর্মনিরপেক্ষতার ধ্বজাধারী শ্লোগানটি কতটা সাম্প্রদায়িক, সাম্প্রতিক বাংলাদেশের বিভিন্ন জনপদে নির্লজ্জভাবে পালিত হিন্দু ধর্মীয় হোলি উৎসব তার উৎকট প্রমাণ ৷ একটি মুসলিম জনপদে দিনে-দুপুরে মুসলিম তরুণীদের শরীরে হাত দিয়ে মুখে রং মেখে দিয়ে হিন্দুরা হোলী উৎসব করবে- একটি আত্মমর্যাদা সম্পন্ন মুসলিম জাতির জন্য এর চেয়ে অপমান আর লজ্জার কী হতে পারে?
মিডিয়া আর তথাকথিত সুশিলদের মুখে তো এখন বাথরুমের কুলুপ আটা থাকবেই! আজ যদি মুসলিম যুবকরা কুরবানীর ঈদ উপলক্ষে হিন্দুদের গায়ে-মুখে গরুর রক্ত মেখে দিত-(যদিও ইসলাম এটা কস্মিনকালেও সমর্থন করে না) তখন সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে কীভাবে চেচিয়ে উঠতে হয়-তা আমরা দেখতে পেতাম ৷
আজ হোলীর নামে যে ন্যক্কারজনক ঘটনা বাংলাদেশে ঘটে গেল, আমাদের বোনেরা-মেয়েরা যেভাবে রাস্তা-ঘাটে লাঞ্চিত হল এবং লাঞ্চিতা অনেক বোন গমমাধ্যমে তাদের কান্নামাখা কণ্ঠে তাদের লজ্জা আর ক্ষোভের কথা প্রকাশ করল-এর দায় কে নেবে?
মিডিয়া আর তথাকথিত সুশিলদের মুখে তো এখন বাথরুমের কুলুপ আটা থাকবেই! আজ যদি মুসলিম যুবকরা কুরবানীর ঈদ উপলক্ষে হিন্দুদের গায়ে-মুখে গরুর রক্ত মেখে দিত-(যদিও ইসলাম এটা কস্মিনকালেও সমর্থন করে না) তখন সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে কীভাবে চেচিয়ে উঠতে হয়-তা আমরা দেখতে পেতাম ৷
আজ হোলীর নামে যে ন্যক্কারজনক ঘটনা বাংলাদেশে ঘটে গেল, আমাদের বোনেরা-মেয়েরা যেভাবে রাস্তা-ঘাটে লাঞ্চিত হল এবং লাঞ্চিতা অনেক বোন গমমাধ্যমে তাদের কান্নামাখা কণ্ঠে তাদের লজ্জা আর ক্ষোভের কথা প্রকাশ করল-এর দায় কে নেবে?
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!