তাদের দিন শুরু হয় রাত ৩ টার পর থেকেই।
তাহাজ্জুদ এর নামাজ দিয়ে এরা আগামি কাল কে স্বাগত জানায়।
কোরআন তেলাওয়াত ও সবক শিখার মধ্যে দিয়ে ফজরের নামাজের প্রস্তুতি নেয় এরা।
ফজরের নামাজের পর সবার জন্য, দেশ ও জাতীর জন্য দাওয়াত পডা হয় প্রতিদিন।
ফজরের নামাজের পর সকাল ৯.০০ পর্যন্ত ক্লাসের পডা ও লেখা তৈরী করা।
তার পর গোসল ও খাওয়া দাওয়ার পর ১০.৩০ মিনিট থেকে জোহরের নামাজের জন্য ১ ঘন্টা বিরতি দিয়ে সেই আছর পর্যন্ত ক্লাস চলে।
আছরের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত বিরতি থাকে খাওয়া ও প্রয়োজনে।
মাগরিবের পর থেকে এশা পর্যন্ত ক্লাসের সবার সাথে বসে ক্লাসের পডা রেডি করতে হয়
(যা বাধ্যতামুলক)।
এশার নামাজের পর খাওয়া দাওয়া ও প্রয়োজন পূরনের জন্য আধা ঘন্টা বিরতির পর ঘুমানোর প্রস্তুতি নিতে হয়,কেননা আবার ভোরে উঠতে হবে তাই।
ক্বাওমি শিক্ষাব্যবস্থায় প্রাইভেট পড়া বলতে
কিছু নেই।
নিজেদের পডা নিজেরাই রেডি করে ক্লাসে যেতে হয়।
তাই তো কওমি মাদ্রাসার ছাত্ররা এত মেধাবি হয়ে থাকে।
আছে রাত ১২ পর্যন্ত ইজরা ও এক্সট্রা ক্লাস!
এখানে কোচিং বাণিজ্য নেই।
আছে শুধু তাকরার ব্যবস্থা
( নিজ ক্লাসের সবাই এক সাথে বসে শিক্ষক
ব্যতিত পড়া বুঝার জন্য একত্রিত হওয়া)
সিলেবাস শেষ নিয়ে হৈচৈ নেই!
আছে, বন্ধের সময়ে আলাদা বিষয় নিয়ে
কোর্স চালু!
শতকরা ৯৫% উচ্চমাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষাব্যবস্থায় আবাসিক ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক!
যুক্তিবিদ্যা ও সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে যে পাঠ্যসূচী রয়েছে তা বিশ্বে অন্য কোথাও নেই!
ছাত্ররা মিজান( আরবী ব্যাকারণ) ক্লাসের হোমওয়ার্ক যেটা লিখে, তা আপনি দেখে বিশ্বাস করবেন না!
হাতের লিখা সুন্দরের জন্য আলাদা পাঠদান দেওয়া হয়।
তাই ৯০%+ ছাত্রদের হাতের লিখা অন্যদের
তুলনায় খুবই সুন্দর হয়।
এই শিক্ষা ব্যবস্থায় সারা বৎসরে ২ মাসের চেয়ে কম সময় বন্ধ থাকে।
ছাত্র কোন্দলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নজির নেই!
ছাত্র শিক্ষক ও পরিচালকের মাঝে সম্পর্ক হয়ে থাকে মধুর।
শিক্ষক ক্লাসে প্রবেশ করলে শিক্ষক ই সালাম প্রদান করে।
( কারন, হাদীসে আছে আগন্তুক সালাম দিবে)
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য কোন কেয়ার টেকার নেই।
নিজেদের দায়িত্বেই করতে হয়।
লেট ফি বলতে কিছু নেই!
ছাত্ররা খানার জন্য সুশৃঙ্খল ও সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়েখাওয়া নেয়।
আপনারা হলে লাইন নিয়ে মারামারি ও কোটার
লোক বলে যে দাঙ্গা করবেন না তার গ্যারান্টি দিতে পারবেন?
অনুপস্থিতর জন্য যে শাস্তি দেয়, তা দেখে আপনি বিষ্মিত হবেন!
উস্তাদের যে কোন রকমের শাস্তি কোন বনিতা ছাডাই মাথা পেতে নেয়।
অধিক বয়সের কোন বাধ্যবাধকতা নেই! তবে অল্প বয়সের ক্ষেত্রে বুঝ ব্যবস্থা অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
ছোট ছাত্রদের জন্য আলাদা রুম ও থাকার জায়গা করে দেওয়া হয়।
এরপর ও যারা বানান ও যোগ্যতা নিয়ে সংশয় এ আছেন, তারা গিয়ে যাচাই করুন। Azizul Hoque Rohi
তাহাজ্জুদ এর নামাজ দিয়ে এরা আগামি কাল কে স্বাগত জানায়।
কোরআন তেলাওয়াত ও সবক শিখার মধ্যে দিয়ে ফজরের নামাজের প্রস্তুতি নেয় এরা।
ফজরের নামাজের পর সবার জন্য, দেশ ও জাতীর জন্য দাওয়াত পডা হয় প্রতিদিন।
ফজরের নামাজের পর সকাল ৯.০০ পর্যন্ত ক্লাসের পডা ও লেখা তৈরী করা।
তার পর গোসল ও খাওয়া দাওয়ার পর ১০.৩০ মিনিট থেকে জোহরের নামাজের জন্য ১ ঘন্টা বিরতি দিয়ে সেই আছর পর্যন্ত ক্লাস চলে।
আছরের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত বিরতি থাকে খাওয়া ও প্রয়োজনে।
মাগরিবের পর থেকে এশা পর্যন্ত ক্লাসের সবার সাথে বসে ক্লাসের পডা রেডি করতে হয়
(যা বাধ্যতামুলক)।
এশার নামাজের পর খাওয়া দাওয়া ও প্রয়োজন পূরনের জন্য আধা ঘন্টা বিরতির পর ঘুমানোর প্রস্তুতি নিতে হয়,কেননা আবার ভোরে উঠতে হবে তাই।
ক্বাওমি শিক্ষাব্যবস্থায় প্রাইভেট পড়া বলতে
কিছু নেই।
নিজেদের পডা নিজেরাই রেডি করে ক্লাসে যেতে হয়।
তাই তো কওমি মাদ্রাসার ছাত্ররা এত মেধাবি হয়ে থাকে।
আছে রাত ১২ পর্যন্ত ইজরা ও এক্সট্রা ক্লাস!
এখানে কোচিং বাণিজ্য নেই।
আছে শুধু তাকরার ব্যবস্থা
( নিজ ক্লাসের সবাই এক সাথে বসে শিক্ষক
ব্যতিত পড়া বুঝার জন্য একত্রিত হওয়া)
সিলেবাস শেষ নিয়ে হৈচৈ নেই!
আছে, বন্ধের সময়ে আলাদা বিষয় নিয়ে
কোর্স চালু!
শতকরা ৯৫% উচ্চমাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষাব্যবস্থায় আবাসিক ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক!
যুক্তিবিদ্যা ও সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে যে পাঠ্যসূচী রয়েছে তা বিশ্বে অন্য কোথাও নেই!
ছাত্ররা মিজান( আরবী ব্যাকারণ) ক্লাসের হোমওয়ার্ক যেটা লিখে, তা আপনি দেখে বিশ্বাস করবেন না!
হাতের লিখা সুন্দরের জন্য আলাদা পাঠদান দেওয়া হয়।
তাই ৯০%+ ছাত্রদের হাতের লিখা অন্যদের
তুলনায় খুবই সুন্দর হয়।
এই শিক্ষা ব্যবস্থায় সারা বৎসরে ২ মাসের চেয়ে কম সময় বন্ধ থাকে।
ছাত্র কোন্দলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নজির নেই!
ছাত্র শিক্ষক ও পরিচালকের মাঝে সম্পর্ক হয়ে থাকে মধুর।
শিক্ষক ক্লাসে প্রবেশ করলে শিক্ষক ই সালাম প্রদান করে।
( কারন, হাদীসে আছে আগন্তুক সালাম দিবে)
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য কোন কেয়ার টেকার নেই।
নিজেদের দায়িত্বেই করতে হয়।
লেট ফি বলতে কিছু নেই!
ছাত্ররা খানার জন্য সুশৃঙ্খল ও সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়েখাওয়া নেয়।
আপনারা হলে লাইন নিয়ে মারামারি ও কোটার
লোক বলে যে দাঙ্গা করবেন না তার গ্যারান্টি দিতে পারবেন?
অনুপস্থিতর জন্য যে শাস্তি দেয়, তা দেখে আপনি বিষ্মিত হবেন!
উস্তাদের যে কোন রকমের শাস্তি কোন বনিতা ছাডাই মাথা পেতে নেয়।
অধিক বয়সের কোন বাধ্যবাধকতা নেই! তবে অল্প বয়সের ক্ষেত্রে বুঝ ব্যবস্থা অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
ছোট ছাত্রদের জন্য আলাদা রুম ও থাকার জায়গা করে দেওয়া হয়।
এরপর ও যারা বানান ও যোগ্যতা নিয়ে সংশয় এ আছেন, তারা গিয়ে যাচাই করুন। Azizul Hoque Rohi
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!