১। সাধারনত ক্বওমী মাদরাসাগুলো আবাসিক হয়ে থাকে। পর্যবেক্ষণ করে দেখেছি, একজন ক্বওমী ছাত্রকে দিনে ন্যূনতম ১৩-১৪ ঘণ্টা পড়াশোনা করতে হয়।অনেকেই এরচেয়ে বেশি সময়ও পড়াশোনা করে।
এর বিপরীতে একজন সাধারণ শিক্ষার্থী শত চেষ্টা করলেও দিনে ১০ ঘণ্টার বেশি পড়তে পারে না। অনেকেই তো সর্বোচ্চ ৮ ঘণ্টা পড়ে। এর সবচেয়ে বড় কারণ, অনাবাসিক
হওয়ার কারণে যাতায়াতের পেছনে প্রচুর সময় নষ্ট হয়। কাজেই ক্বওমী মাদরাসায় কর্মঘণ্টার সর্বোচ্চ পরিমাণ সদ্ব্যবহার হয়।
২।
সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির পরিমাণ অনেক বেশি।
শীতকালীন ছুটি,
গ্রীষ্মকালীন ছুটি,
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা,
ধর্মীয় উৎসব সমুহ।
এ ছুটিগুলোর একটি ও ক্বওমী মাদরাসায় নেই। বিভিন্ন পরীক্ষার আগে ও পরে সাধারণ বিদ্যালয়গুলোতে যে পরিমাণ ছুটি দেওয়া হয়। তা ক্বওমী মাদরাসার তুলনায় দ্বিগুণ। কোথাও কোথাও তিনগুণ। যার কারণে ক্বওমী মাদরাসায় কর্মদিবসের সংখ্যা অনেক বেশি।
৩। ক্বওমী মাদরাসার নিয়ম হলো। শিক্ষার্থী যতো উপরের দিকে ওঠে তার ক্লাসের পরিমাণ ততো বাড়ে। সাধারণ শিক্ষায় এর সম্পূর্ণ বিপরীত। কমতে কমতে সপ্তাহে পাঁচ দিন, দিনে মাত্র তিন ক্লাসে নেমে আসে। মরার ওপর খরার ঘা হয়ে আসে সেশন জট।ছাত্র আন্দোলন, ক্লাস বর্জন, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে শিক্ষকদের ক্লাসে
অনুপস্থিতি।
আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে, এই গযবনাক সমস্যাগুলোর একটিও
ক্বওমী মাদরাসায় নেই।
৪। কাজেই তর্ক করে নয়।বাস্তবতার আলোকেই বলছি।পড়াশোনার
মান, শিক্ষাব্যবস্থা, সময়ের সদ্ব্যবহার ও আন্তরিক পরিবেশে পাঠদানের কারণে ক্বওমী শিক্ষার্থীরা যতো দ্রুত কোর্স সম্পন্ন করতে পারে। তা অন্যরা নানাবিধ জটিলতার কারণে পারে না।
আমি পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলছি। ক্বওমী মাদরাসার পাঠদান পদ্ধতি
যদি সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থায় প্রয়োগ করা হয় তাহলে মাত্র ১১ বছরে
মাস্টার্স কমপ্লিট করা সম্ভব।
এবার সিদ্ধান্ত আপনার হাতে।
এর বিপরীতে একজন সাধারণ শিক্ষার্থী শত চেষ্টা করলেও দিনে ১০ ঘণ্টার বেশি পড়তে পারে না। অনেকেই তো সর্বোচ্চ ৮ ঘণ্টা পড়ে। এর সবচেয়ে বড় কারণ, অনাবাসিক
হওয়ার কারণে যাতায়াতের পেছনে প্রচুর সময় নষ্ট হয়। কাজেই ক্বওমী মাদরাসায় কর্মঘণ্টার সর্বোচ্চ পরিমাণ সদ্ব্যবহার হয়।
২।
সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির পরিমাণ অনেক বেশি।
শীতকালীন ছুটি,
গ্রীষ্মকালীন ছুটি,
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা,
ধর্মীয় উৎসব সমুহ।
এ ছুটিগুলোর একটি ও ক্বওমী মাদরাসায় নেই। বিভিন্ন পরীক্ষার আগে ও পরে সাধারণ বিদ্যালয়গুলোতে যে পরিমাণ ছুটি দেওয়া হয়। তা ক্বওমী মাদরাসার তুলনায় দ্বিগুণ। কোথাও কোথাও তিনগুণ। যার কারণে ক্বওমী মাদরাসায় কর্মদিবসের সংখ্যা অনেক বেশি।
৩। ক্বওমী মাদরাসার নিয়ম হলো। শিক্ষার্থী যতো উপরের দিকে ওঠে তার ক্লাসের পরিমাণ ততো বাড়ে। সাধারণ শিক্ষায় এর সম্পূর্ণ বিপরীত। কমতে কমতে সপ্তাহে পাঁচ দিন, দিনে মাত্র তিন ক্লাসে নেমে আসে। মরার ওপর খরার ঘা হয়ে আসে সেশন জট।ছাত্র আন্দোলন, ক্লাস বর্জন, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে শিক্ষকদের ক্লাসে
অনুপস্থিতি।
আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে, এই গযবনাক সমস্যাগুলোর একটিও
ক্বওমী মাদরাসায় নেই।
৪। কাজেই তর্ক করে নয়।বাস্তবতার আলোকেই বলছি।পড়াশোনার
মান, শিক্ষাব্যবস্থা, সময়ের সদ্ব্যবহার ও আন্তরিক পরিবেশে পাঠদানের কারণে ক্বওমী শিক্ষার্থীরা যতো দ্রুত কোর্স সম্পন্ন করতে পারে। তা অন্যরা নানাবিধ জটিলতার কারণে পারে না।
আমি পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলছি। ক্বওমী মাদরাসার পাঠদান পদ্ধতি
যদি সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থায় প্রয়োগ করা হয় তাহলে মাত্র ১১ বছরে
মাস্টার্স কমপ্লিট করা সম্ভব।
এবার সিদ্ধান্ত আপনার হাতে।
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!