সতেরটি হাদিস ওয়ালা তো আমাদের কে নামায রোজা হজ্ব যাকাতসহ সবকিছুরর সমস্ত মাসয়ালা বুঝিয়ে দিলেন। এ জন্য আমরা তার তাকলিদ করছি। অপর দিকে ছয় লাক্ষ ওয়ালা নামাযের একরাকাতের মাসয়ালা ও বলতে পারে নি।তাই আমরা তার তাকলিদ করিনি।
১.নামাযের নিয়ত কিভাবে করতে হবে?
২.তাকবিরে তাহরিমা ইমাম উচ্চস্বরে বলেন, আর মুক্তদিগন বলেন,আস্তে।
৩. যদি মুক্তদী ভুলে উচ্চস্বরে বলে ফেলে, তার নামায হবে কি না?
৪.তাকবিরের পর যদি কেউ মাথা কংবা কমোরের পিছনে হাত বাধে তার নামায হবা কি না?
৫.তাকবিরের পর উচ্চস্বরে ছানা পড়লে তার হুকুম কী?
৬.যদি ইমাম ভুলে নিম্মেস্বরে তাকবিরে তাহরিমা বলে ফেলে, তার নামায কি হবে?
৭.কেউ যদি ছানা পরতে ভুলে যায়,এবং তাকবিরের সাথে সাথে কিরাত আরাম্ব করে দেয় তার নামাযের কি হুকুম?
৮.কেউ যদি উভয়টি ভুলে যায় বা ইচ্ছে করে ছেরে দেয় তার নামাযের কি হুকুম?
৯. কেউ যদি উচ্চস্বরে আউযুবিল্লাহ্ বিসমিল্লাহ্ পড়ে তার নামাযের কি হুকুম?
১০.রুকু তাসবিহ উচ্চস্বরে পড়লে তার নামাযের কি হুকুম?
১১.সিজদার তাসবিহ উচ্চস্বরে পড়লে তার নামাযের কি হুকুম?
১২.রুকু সিজদার তাসবিহ ভুলে গেলে বা ইচ্ছে করে ছেরে দিলে তার নামাযের কি হুকুম?
স্পষ্ট সহিহ ও বিরোধপূর্ন নয় এমন হাদিস বুখারী থেকে পেশ করুন।
এখনও এক রাকাতের সবমাসয়ালা পেশ করা হয় নি, বাকি গুলো পরে।
0 Comments:
একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই!