সুহাইল পিতা-মাতার আদরের ছেলে ৷ তারা ছেলের জন্য খুব আশা করে দেবদারু গাছের ন্যায় লম্বা আর বকের ন্যায় সাদা দুলহান ঘরে তুললেন ৷ বাড়ির চতুর্দিকে মেহমানদের আনোগৌনা ৷ দেয়ালের উপর
বিজলিবাতি ঝকমক করছিল ৷ রকমারি খানার ঘ্রাণ অতিথিদের ক্ষুধা বাড়িয়ে খাবারের প্রতি আরো আগ্রহ বাড়াচ্ছিল৷
বিজলিবাতি ঝকমক করছিল ৷ রকমারি খানার ঘ্রাণ অতিথিদের ক্ষুধা বাড়িয়ে খাবারের প্রতি আরো আগ্রহ বাড়াচ্ছিল৷
এই আনন্দ আর উল্লাসে রাত ৩টা বেজে গেল ৷ ওয়ালিমাকে মাসনূন করার জন্য এক সময় দুলহা-দুলহান চোখ ফাঁকি দিয়ে বাসর ঘরে প্রবেশ করল ৷ খামােশি ভেঙ্গে কথা বলা এবং বহু বছরের লুকানো ভালবাসা প্রকাশ করার পূর্বে মহান রাব্বুল আলামীনের সমীপে সমর্পিত হওয়ার তীব্র বাসনা জাত হল ৷ তাই দুই রাকাত তাহাজ্জুদ ও সালাতুশ্ শোকরের নিয়তে সুহাইল মুসল্পায় দাঁড়াল ৷ কান পর্যন্ত হাত উঠিয়ে নাভীর নিচে হাত বেঁধে তিলাওয়াত শুরু করল ৷ এমনিভাবে নামায শেষ করে যখন সালাম ফিরালো তখন নবীনা কুমারী স্রী আশ্চর্য হয়ে বলল, সারতাজ! আপনি তাহাজ্জুদ পড়লেন কিন্তু রফয়ে ইয়াদাইন তো করলেন না ! এটা ছাড়া তো নামায হয় না ৷
সৎস্বভাবের অধিকারী সুহাইল বলল, "আমি তো তাহাজ্জুদ পড়লাম, আপনি যে পড়লেন ই না!" নবীনা দুলহান নিজ জ্ঞানের বাহার দেখিয়ে বলল, সারতাজ! আমাদের কিতাবে লেখা আছে যে, "ঈশার ফরযের পর
এক রাকাত নামায পড়ে নিলে বিতর, তাহাজ্জুদ ও তারাবীহ সব আদায় হয়ে যায় !" (থ্রী ইন ওয়ান বা এক গুলিতে তিন শিকার)
দুলহান : মাথার মুকুট আমার! আপনার কি জানা আছে যে, রাফয়ে ইয়াদাইন ছাড়া নামায হয় না?
সুহাইল : মাসআলা তো জানা নেই; কিন্তু বিশ্বের অধিকাংশ মুসলমান রাফয়ে ইয়াদাইন ছাড়াই নামায আদায় করেন ৷ তাহলে তারা কি বে- নামাযী?
দুলহান : জী হ্যা সারতাজ!
এই শব্দগুলো শোনা মাত্রই সুহাইলের চেহারা লাল হয়ে গেল ! কিছু সময় উভয়ে চুপচাপ থাকল ৷ কিছুক্ষণ পর খামােশী ভেঙ্গে সুহাইল রাগে বলল, তার মানে আমার ও আমার মা-বাবার নামাযও বাতিল?
দুলহান : সারতাজ আমার! হকৃ কথা তিক্ত হলেও সত্য এবং তা না বলে কোন উপায় নেই | আপনি রাযী হোন কিংবা নারায ৷ কথা এটাই যে তা ছাড়া নামায হয় না ৷
সৎস্বভাবের অধিকারী সুহাইল বলল, "আমি তো তাহাজ্জুদ পড়লাম, আপনি যে পড়লেন ই না!" নবীনা দুলহান নিজ জ্ঞানের বাহার দেখিয়ে বলল, সারতাজ! আমাদের কিতাবে লেখা আছে যে, "ঈশার ফরযের পর
এক রাকাত নামায পড়ে নিলে বিতর, তাহাজ্জুদ ও তারাবীহ সব আদায় হয়ে যায় !" (থ্রী ইন ওয়ান বা এক গুলিতে তিন শিকার)
দুলহান : মাথার মুকুট আমার! আপনার কি জানা আছে যে, রাফয়ে ইয়াদাইন ছাড়া নামায হয় না?
সুহাইল : মাসআলা তো জানা নেই; কিন্তু বিশ্বের অধিকাংশ মুসলমান রাফয়ে ইয়াদাইন ছাড়াই নামায আদায় করেন ৷ তাহলে তারা কি বে- নামাযী?
দুলহান : জী হ্যা সারতাজ!
এই শব্দগুলো শোনা মাত্রই সুহাইলের চেহারা লাল হয়ে গেল ! কিছু সময় উভয়ে চুপচাপ থাকল ৷ কিছুক্ষণ পর খামােশী ভেঙ্গে সুহাইল রাগে বলল, তার মানে আমার ও আমার মা-বাবার নামাযও বাতিল?
দুলহান : সারতাজ আমার! হকৃ কথা তিক্ত হলেও সত্য এবং তা না বলে কোন উপায় নেই | আপনি রাযী হোন কিংবা নারায ৷ কথা এটাই যে তা ছাড়া নামায হয় না ৷
সুহাইল রাগে বলল, কথা প্রামাণিক হতে হয় ! আমরা হানাফী মাযহাবের লোক ৷ আমরা উসূল (মূলনীতি) ভিত্তিক কথা বলি ৷ আমাদের উলামায়ে কেরাম উসূলে হাদীস, উসূলে তাফসীর ও উসূলে ফিকহের উপর
অনেক কিতাব লিখেছেন ৷ যেমন উসূলে ফিকহে রয়েছে 'উসূলুশশাশী, নূরুল আনওয়ার' ইত্যাদি ৷ আপনি প্রথমে নিজেদের কোন উসূলের কিতাব পেশ করুন ৷ তাহলে তার আলোকে আপনার দাবীর স্বপক্ষে দলীল চাইব ৷ (কথা বলতে বলতে সুহাইল রাগে থেমে যায় !)
দুলহান অত্যন্ত বে-পরওয়া হয়ে বলল: জনাব! আমরা উসূলের ব্যাপারে কোন কিতাবের মুখাপেক্ষী নই ৷ আমাদের উসূল তো দেয়ালেই লেখা আছে | আপনি যে কোন রাস্তা দিয়ে যাবেন আমাদের উসূল লেখা পাবেন!
সুহাইল : জী! আপনার উসূল দেয়ালে পাওয়া যাবেঃ দেয়ালে তো সিনেমা ও বিভিন্ন ব্যবসায়ীক পণ্য এবং প্রতিষ্ঠানের এ্যাড, দেয়া থাকে৷
দুলহান : সারতাজ! আপনি তো কথার মােড় অন্য দিকে নিয়ে গেলেন! আপনি কি জায়গায় জায়গায় লেখা দেখেন নিঃ "আহলে হাদীসের ------
সুহাইল : জী! আপনার উসূল দেয়ালে পাওয়া যাবেঃ দেয়ালে তো সিনেমা ও বিভিন্ন ব্যবসায়ীক পণ্য এবং প্রতিষ্ঠানের এ্যাড, দেয়া থাকে৷
দুলহান : সারতাজ! আপনি তো কথার মােড় অন্য দিকে নিয়ে গেলেন! আপনি কি জায়গায় জায়গায় লেখা দেখেন নিঃ "আহলে হাদীসের ------
اطيعو الله واطيعواالرسول
সুহাইল : মানে আপনি "আহলে হাদীস"?
দুলহান : সারতাজ!
সুহাইল : কিন্তু উলামায়ে কেরাম তো আপনাদেরকে 'বদ-মাযহাৰ' 'লা-মাযহাবী ও 'গায়রে মুকাল্লিদ" বলে থাকেন৷ (সুহাইল বলতে থাকে)
দুলহান : আরে, উলামাদের কথা বাদ দেন!
সুহাইল : কী বললেন উলামাগণকে বাদ দিয়ে আমরা দ্বীনের উপর আমল করতে পারব?
দুলহান : আমল করতে পারব না কেন?
সুহাইল : তা কিভাবে?
দুলহান : কেন, তরজমাওয়ালা কুরআন শরীফ এবং তরজমাওয়ালা বুখারী শরীফ নিয়ে নিন ৷ বাস্ আর কোন আলেমের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই ৷
সুহাইল : ও! এতক্ষণে বুঝেছি, আপনি কোন আহলে হাদীস!
দুলহান : মানে, কী মতলব?
সুহাইল : মানে হল, এক প্রকার আহলে হাদীস আছেন যাদের হাজার নয় লাখো হাদীস মতন, সনদ এবং সেগুলোর রাবীদের উপর মনীষীদের জরাহ্-তাদীল সহ মুখস্থ আছে ৷ এখন আপনি বলুন, আপনার কত লাখ বা কত হাজার হাদীস মুহাদ্দিসীনদের শর্তানুযায়ী মুখস্থ আছে?
দুলহান : মুহাদ্দিসীনদের শর্তানুযায়ী আমার কোন হাদীস মুখস্থ নেই ৷
সুহাইল : ইসৃ! এর মানে হল, আপনি দ্বিতীয় প্রকারের 'আহলে হাদীস' ৷
দুলহান : কী মানে?
সুহাইল : মানে হল, হযরত শাইখ আব্দুল কাদের জিলানী রহ, তার যুগশ্রেষ্ঠ কিতাব 'গুনিয়াতুত্বালিবীন' এ লিখেন : "শয়তান প্রতিদিন সকালে বাজারে যায় এবং স্বীয় লেজ মলদ্বারে নিয়ে সাতটি ডিম পাড়ে ৷ প্রত্যেক
ডিম হতে একটি করে বাচ্চা হয় ৷ প্রত্যেকটির নাম ও কাম ভিন্ন ৷ দ্বিতীয় ডিম হতে যে বাচ্চা হয় তার নাম 'হাদীস' ৷ (তোমরা যার বংশধর)! তার কাজ হল নামাযীদের অন্তরে ওয়াস্ওয়াসা দেয়া ৷ (যেমন আপনি এখন ওয়াস্ওয়াসা দিলেন যে, তোমার নামায হয়নি)
দুলহান : তার মানে হল, আমরা শয়তানের বংশধর?
সুহাইল : একেবারেই সাচ বাত ৷
দুলহান : (রাগ সংবরণ করে বিষয় পরিবর্তন করে বলল) সারতাজ! অনর্থক আলোচনা বাদ দিন! আমি কুরআন হাদীস দিয়ে প্রমাণ করব যে রাফয়ে ইয়াদাইন ছাড়া নামায হয় না !
সুহাইল : আচ্ছা, ফজরের আযান হয়ে গেছে ৷ ফজরের পর আপনার কোন ফাতওয়া আসার আগে আপনি কুরআন দ্বারা প্রমাণ করুন যে, রাফয়ে ইয়াদাইন ছাড়া নামায হয় না ৷
দুলহান : সারতাজ!
সুহাইল : কিন্তু উলামায়ে কেরাম তো আপনাদেরকে 'বদ-মাযহাৰ' 'লা-মাযহাবী ও 'গায়রে মুকাল্লিদ" বলে থাকেন৷ (সুহাইল বলতে থাকে)
দুলহান : আরে, উলামাদের কথা বাদ দেন!
সুহাইল : কী বললেন উলামাগণকে বাদ দিয়ে আমরা দ্বীনের উপর আমল করতে পারব?
দুলহান : আমল করতে পারব না কেন?
সুহাইল : তা কিভাবে?
দুলহান : কেন, তরজমাওয়ালা কুরআন শরীফ এবং তরজমাওয়ালা বুখারী শরীফ নিয়ে নিন ৷ বাস্ আর কোন আলেমের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই ৷
সুহাইল : ও! এতক্ষণে বুঝেছি, আপনি কোন আহলে হাদীস!
দুলহান : মানে, কী মতলব?
সুহাইল : মানে হল, এক প্রকার আহলে হাদীস আছেন যাদের হাজার নয় লাখো হাদীস মতন, সনদ এবং সেগুলোর রাবীদের উপর মনীষীদের জরাহ্-তাদীল সহ মুখস্থ আছে ৷ এখন আপনি বলুন, আপনার কত লাখ বা কত হাজার হাদীস মুহাদ্দিসীনদের শর্তানুযায়ী মুখস্থ আছে?
দুলহান : মুহাদ্দিসীনদের শর্তানুযায়ী আমার কোন হাদীস মুখস্থ নেই ৷
সুহাইল : ইসৃ! এর মানে হল, আপনি দ্বিতীয় প্রকারের 'আহলে হাদীস' ৷
দুলহান : কী মানে?
সুহাইল : মানে হল, হযরত শাইখ আব্দুল কাদের জিলানী রহ, তার যুগশ্রেষ্ঠ কিতাব 'গুনিয়াতুত্বালিবীন' এ লিখেন : "শয়তান প্রতিদিন সকালে বাজারে যায় এবং স্বীয় লেজ মলদ্বারে নিয়ে সাতটি ডিম পাড়ে ৷ প্রত্যেক
ডিম হতে একটি করে বাচ্চা হয় ৷ প্রত্যেকটির নাম ও কাম ভিন্ন ৷ দ্বিতীয় ডিম হতে যে বাচ্চা হয় তার নাম 'হাদীস' ৷ (তোমরা যার বংশধর)! তার কাজ হল নামাযীদের অন্তরে ওয়াস্ওয়াসা দেয়া ৷ (যেমন আপনি এখন ওয়াস্ওয়াসা দিলেন যে, তোমার নামায হয়নি)
দুলহান : তার মানে হল, আমরা শয়তানের বংশধর?
সুহাইল : একেবারেই সাচ বাত ৷
দুলহান : (রাগ সংবরণ করে বিষয় পরিবর্তন করে বলল) সারতাজ! অনর্থক আলোচনা বাদ দিন! আমি কুরআন হাদীস দিয়ে প্রমাণ করব যে রাফয়ে ইয়াদাইন ছাড়া নামায হয় না !
সুহাইল : আচ্ছা, ফজরের আযান হয়ে গেছে ৷ ফজরের পর আপনার কোন ফাতওয়া আসার আগে আপনি কুরআন দ্বারা প্রমাণ করুন যে, রাফয়ে ইয়াদাইন ছাড়া নামায হয় না ৷
দুলহান : (মাথা চুলকাতে) কুরআনে তো এই মাসআলা
কোথাও নেই ৷
সুহাইল : কেন নেই? আমি যদি কুরআন দিয়ে প্রমাণ করি যে, নামাযে রাফয়ে ইয়াদাইন করা ঠিক না, তাহলে ..........?
দুলহান : তাহলে আমি মেনে নিব!
সুহাইল : মনে তো হয় না ৷ ইস, তবে যদি আপনার হেদায়াতের সময়টি এসে যেত! আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, "الذن هم في صلاتهم خاشعون" এই আয়াতের তাফসীরে হযরত
ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, لا يلتفتون يمينا ولا شما ولا ير فعون ايديهم في الصلوة
কোথাও নেই ৷
সুহাইল : কেন নেই? আমি যদি কুরআন দিয়ে প্রমাণ করি যে, নামাযে রাফয়ে ইয়াদাইন করা ঠিক না, তাহলে ..........?
দুলহান : তাহলে আমি মেনে নিব!
সুহাইল : মনে তো হয় না ৷ ইস, তবে যদি আপনার হেদায়াতের সময়টি এসে যেত! আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, "الذن هم في صلاتهم خاشعون" এই আয়াতের তাফসীরে হযরত
ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, لا يلتفتون يمينا ولا شما ولا ير فعون ايديهم في الصلوة
অর্থাৎ তারা নামাযে না ভানে বামে তাকায় আর না রাফয়ে ইয়াদাইন করে ৷ নিন, আপনি তো নিজ দাবীর উপর দলীল দিতে পারলেন না ৷ কিন্তু আমি কুরআনে কারীম হতে দলীল পেশ করলাম ৷ এখন বলূন আমাদের "আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআত" এর নামায ঠিক হয় কিনা?
দুলহান : (কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে) আপনাদের নামায হয় না, হয় না৷ কেননা আপনি তো সাহাবীর বক্তব্য ও ফাতওয়া পেশ করলেন ৷ আমাদের মাযহাবে সাহাবীদের কথা দলীল নয় ৷
সুহাইল : কী বললেন, কী বললেন!! সামনে এমন কথা মুখ দিয়ে বের করলে জিহ্বা ছিড়ে কুকুরকে থেতে দিব ! ইত্যবসরে সুহাইলের আম্মু দরজায় নক করলেন ৷ বললেন, বেটা! উঠ, নামায আদায় কর ৷ সুহাইল দরজা খুলতে ঝুলতে বলল, আম্মাজান! কি রকম বদ-মাযহাবের সাথে যে আমাকে বিবাহ করালেন!
আম্মাজান : না, বেটা না৷ আল্লাহর অনুগ্রহে গোলাপ ফুলের ন্যায় এক সুন্দর বঊমা আমরা এনেছি ৷
সুহাইল : কিন্তু আম্মাজান! এই ফুলের উপর জান্নাতের তাস্নীমের পরিবর্তে জাহান্নামের ফুটন্ত পানি এবং জান্নাতের সাল্সাবীলের ফোটার পরিবর্তে খচ্চরের পিতা-মাতার পেশাবের ফোটা পড়ে গিয়েছে ৷ এই ফুল কোন ভাল ঘ্রাণের আশা নেই ৷ আচ্ছা, রাতে কথা হবে!
সুহাইল : কী বললেন, কী বললেন!! সামনে এমন কথা মুখ দিয়ে বের করলে জিহ্বা ছিড়ে কুকুরকে থেতে দিব ! ইত্যবসরে সুহাইলের আম্মু দরজায় নক করলেন ৷ বললেন, বেটা! উঠ, নামায আদায় কর ৷ সুহাইল দরজা খুলতে ঝুলতে বলল, আম্মাজান! কি রকম বদ-মাযহাবের সাথে যে আমাকে বিবাহ করালেন!
আম্মাজান : না, বেটা না৷ আল্লাহর অনুগ্রহে গোলাপ ফুলের ন্যায় এক সুন্দর বঊমা আমরা এনেছি ৷
সুহাইল : কিন্তু আম্মাজান! এই ফুলের উপর জান্নাতের তাস্নীমের পরিবর্তে জাহান্নামের ফুটন্ত পানি এবং জান্নাতের সাল্সাবীলের ফোটার পরিবর্তে খচ্চরের পিতা-মাতার পেশাবের ফোটা পড়ে গিয়েছে ৷ এই ফুল কোন ভাল ঘ্রাণের আশা নেই ৷ আচ্ছা, রাতে কথা হবে!
এখন তো আবার নামাযের পরে অফিসে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে আবার ওয়ালীমার জন্য তাড়াতাডিও আসতে হবে |
কোন আয়াতের তাফসির ওটা?
ReplyDeleteকোনটা
Deleteবেয়াক্কল
Delete